কঠিন কাজ নিয়ে উক্তি: আমরা প্রায় সবাই কম বেশি বিভিন্ন উক্তি পড়ে থাকি। তার মধ্যে আমাদের সবার প্রিয় কঠিন কাজ নিয়ে উক্তি । উক্তি আমাদের জীবনকে নতুন করে মুগ্ধতাময় আর জাগ্রত করে তোলো। আমাদের সবার এই উক্তিগুলো জেনে বুঝে পড়া এবং বুজা উচিত। এগুলো মনের ভেতর গুছিয়ে রাখা উচিত। এই উক্তি আমাদের মনকে শান্ত করে দেই এবং বিভিন্নভাবে আমাদের জাগ্রত করে তোলে। তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম এই অসামান্য কঠিন কাজ নিয়ে উক্তি ক্যাপশন স্ট্যাটাস ❤❤❤। যা আপনাদের খুবই ভালো লাগবে। অবশ্যই ভালো লাগবে।
তবে হ্যা আপনার যদি এই সব উক্তি ভালো লেগে থাকে। তা হলে আমাদের ওয়েবসাইটেরও অন্যান্য পোস্ট গুলো অবশ্যই পড়েবেন। ধন্যবাদ ❤❤
কঠিন কাজ নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস
কোনো কাজ করে মানুষ অপরকে কৃতার্থ করে না, বরং নিজেই কৃতার্থ হয়। কাজ করার সুযোগ পেলে কোনো বিচক্ষণ ব্যক্তি নিজকেই ধন্য বলে মনে করেন।
নিজ প্রবৃত্তিকে পরাভূত করে যে সব কাজ করা হয়, সেগুলোই হল সর্বোত্তম কাজ।
প্রতিকুল অবস্থার মধ্যে থেকেও কাজের চিন্তা করাই বড় জিনিস।
মনে রেখো, বিনামূল্যে কেউ কখনো কাজ করে না, অবশ্যই সে কোনো না কোনো ভাবে মূল্য পেয়ে থাকে।
মনের জোর কমে গেলে এই জগৎ তোমায় সর্ব কাজে হারিয়ে দেবে।
নিজের কাজকে ভালবাসলেই কাজের মধ্যে আনন্দ খুঁজে পাওয়া যায়।
কাজের মধ্য দিয়েই মানুষের মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটে।
কারো উপর গর্ব কোন জিনিস থেকে আসে? তার মানিব্যাগ ভর্তি টাকা থেকে! নাকি, তার কৃত্য সুযোগ্য কাজ ও ব্যবহারের থেকে!
ভালো কাজ করো জীবাত্মা কে ভালোবাসো কিন্তু কিছু পাবার আশায় থেকোনা।
প্রতিটা দিনকেই যাচাই করা উচিত, তবে তুমি কি কি অর্জন করলে তা দিয়ে নয়, বরং তুমি কি কি কাজ করলে তা দিয়ে।
যে সব কাজ করে অন্যদের প্রশংসা প্রাপ্তির কোনো আকাঙ্ক্ষায় থাকে না, সেগুলোই হল উৎকৃষ্ট সৎ কাজ।
মোমবাতি হওয়া সহজ কাজ নয়। আলো দেওয়ার জন্য প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয়
আনন্দ এবং কাজ সময়কে সংক্ষিপ্ত করে দেয়।
কাজ হল কর্মীর স্বভাবের প্রতিচ্ছবি স্বরূপ।
পরিচয় দ্বারা কাজ কিছু সময়ের জন্য থাকে কিন্তু কাজের দ্বারা পাওয়া পরিচয় সারা জীবন থাকে।
কথায় যারা বড়ো সাজে, তারা সর্বদাই ফাঁকি দেয় কাজে,অল্প কথায় করি কাজ, কারণ আমি নই ফাঁকিবাজ।
Also Read: ঠিকানা নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন এসএমএস
ভালো জীবন যাপনের অধিকারী না হলেও, প্রত্যেককে ভালো কাজের অধিকারী হতে হবে।
শুরুতেই কঠিন সব কাজগুলো করা শিখে নেওয়া ভালো, দেখবে পরে সহজ কাজগুলো সব আপনা আপনি হয়ে যাবে ।
কোন একটা কাজের বিষয়ে যত বেশি ভাবা হয়, কাজটা অসম্পূর্ণ থাকার সম্ভাবনা তত বেশি থাকে।
আমার কৃতকাজের জন্য আমাকে ১০০ জন সমর্থন করবে এই আশা করি না। তবে যদি সৎ বলে ‘১’ জনও সমর্থন করে, তবেই আমি ধন্য!
তোমার ভালোকাজের জন্য অসহযোগী মানুষদের কৈফিয়ত দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
মানুষের সাফল্য প্রাপ্তি খুবই বিরল, যদি না তারা যা কাজ করছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকে।
কিছু কাজের দ্বারা পৃথিবীতে নিজের নাম রেখে যেতে চাই এবং সেটাই হবে আমার পৃথিবীতে আসার স্বার্থকতা।
যে কাজ যত কঠিন, সে কাজের শেষে আনন্দ তত বেশি।
সবচেয়ে শক্ত কাজ হল”নিজেকে চেনা”, আর সবচেয়ে সহজ কাজ “অন্যকে উপদেশ দেওয়া”।
অন্যেরা সমালোচনা করুক, আপনি শুধু আপনার কাজ করে যান।
সকাল হলেই মনে পড়ে কাজের কথা, আর রাত হলেই মনে পড়ে শুধু তোর কথা।
তুমি যে কাজটি করতে পারোনা, সেই কাজটি করতে গিয়ে লোক হাসিও না, অকপটে স্বীকার করো যে তুমি ওই কাজটি করতে পারোনা,সত্যি কথা বলতে লজ্জার কিছু নেই।
লজ্জাজনক কোনও কাজের জন্য অনুতাপ করা জীবনের পরিত্রাণ স্বরূপ।
রাতে বিছানায় শুয়ে সারা দিনে করা সকল কাজগুলির কথা একবার মনে মনে ভাবা উচিত।
দায়িত্ব পালনের জায়গায় ছলনার আশ্রয় নেওয়া নিম্ন স্তরের ব্যক্তির কাজ৷
প্রতিযোগিতা করো ভালো কাজের জন্য, অনিষ্ট করার জন্য নয়।
কোনো কাজ ই ছোট না! ছোট হলো মানুষের মানসিক চিন্তাভাবনা।
মৃত্যু নিঃসন্দেহে ছোট একটি শব্দ। কিন্তু মৃত্যুকে যদি জয় করতে হয়, তবে এমন কিছু কাজ করে যেতে হবে, যাতে মানুষ মরে গিয়েও সকলের মনে অমর হয়ে থাকে।
পোশাক, নামে কি আসে যায় যায় আসে তো কাজে, অলীক শিখীপাখা পরে কি রাজা হওয়া সাজে?
কোনো মানুষের কল্যাণের জন্য করা প্রতিটি কাজই সম্মানজনক হয়।
অসহায়কে চাপ দিয়ে নিজের কাজ আদায় করার মধ্যে বীরত্বের কোনো লক্ষণ থাকেনা।
নাম থেকে তোমাকে মানুষ চিনবে না, তোমার কাজ দেখেই তোমার নাম হবে।
কাজ আরম্ভ করার পূর্বে যা উপদেশ দেওয়ার তা দাও, কিন্তু কার্য আরম্ভ করার আগে মনকে স্থির করা, তারপর একনিষ্ঠ মনে কাজ করে যাও; আর কোন কিছুর জন্য অপেক্ষা করে থেকো না।
কাজ নিয়ে লেখা কিছু ছন্দ ও কবিতা
উপার্জন যদি হয় সৎ পথে, কোনো কাজ ছোটো, কোনো কাজ বড়ো নয়।
তুমি যে কাজ টা কে শুধুমাত্র কাজ মনে করবে, সেটার প্রতি কখনোই ভালোবাসা জন্মাবে না, আর যে কাজটা মন থেকে ভালোবেসে করবে, সেটা কখনোই কাজ মনে হবে না।
খুটিনাটি বিষয়টা বোঝা বুদ্ধিমান মানুষের কাজ, আর তেমনি কিছু না বুঝে কোন কাজ করে নেওয়া হল বোকা মানুষের অভ্যাস।
যে যে কাজে পারদর্শী তাকে সেই রকমই কাজ করা উচিত, চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে অন্যের দেখাদেখি পারদর্শিতা ছাড়া কাজ করতে গেলে মানিসিক, শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে।
আজকের কাজ কখনোই কালকের জন্য রেখে দিও না, বলা যায় না কালকের কাজ আরো গুরুতর রকম হয়ে দেখা দিতে পারে।
যেসব ব্যক্তি কাজ না করে মিথ্যা গলাবাজী করে থাকে, তারা অচিরেই অপদার্থ হিসাবে বিবেচিত হয়।
যে কাজটি তোমার অসাধ্য তা চেষ্টা কোরোনা, কারণ এতে আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে।
কাজ ভুল হোক সমস্যা নেই, পদ্ধতি সঠিক হওয়া চাই।
যে মানুষটা আজ পাহাড় সরাতে পারে, সে একসময় পাথর সরানোর চেষ্টায় তার কাজ শুরু করেছিল।
আমি আশা করি আপনারা এই পোস্ট থেকে কঠিন কাজ নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন এসএমএস পেয়েছেন। এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটকে ফলো করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।