ব্যক্তিত্ব নিয়ে উক্তি: আমরা প্রায় সবাই কম বেশি বিভিন্ন উক্তি পড়ে থাকি। তার মধ্যে আমাদের সবার প্রিয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে উক্তি । উক্তি আমাদের জীবনকে নতুন করে মুগ্ধতাময় আর জাগ্রত করে তোলো। আমাদের সবার এই উক্তিগুলো জেনে বুঝে পড়া এবং বুজা উচিত। এগুলো মনের ভেতর গুছিয়ে রাখা উচিত। এই উক্তি আমাদের মনকে শান্ত করে দেই এবং বিভিন্নভাবে আমাদের জাগ্রত করে তোলে। তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম এই অসামান্য ব্যক্তিত্ব নিয়ে উক্তি ক্যাপশন স্ট্যাটাস ❤❤❤। যা আপনাদের খুবই ভালো লাগবে। অবশ্যই ভালো লাগবে।
তবে হ্যা আপনার যদি এই সব উক্তি ভালো লেগে থাকে। তা হলে আমাদের ওয়েবসাইটেরও অন্যান্য পোস্ট গুলো অবশ্যই পড়েবেন। ধন্যবাদ ❤❤
ব্যক্তিত্ব নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস
একটি সুন্দর চেহারা কয়েক দশক স্থায়ী হয়, কিন্তু একটি সুন্দর ব্যক্তিত্ব সারাজীবন স্থায়ী হয়।
ব্যক্তিত্ব তখনই পরিপক্ক হয় যখন একজন মানুষ সত্যকে নিজের করে নেয়।
তোমার ব্যক্তিত্ব এমন হবে যে যখন তুমি হাঁটবে, বাকিরা সমীহ করে চলবে।
আনন্দকে না খুঁজে নিজেই হয়ে উঠুন আনন্দের উৎস। গড়ে তুলুন আনন্দময় ব্যক্তিত্ব।
কারোর জন্য নিজের ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিও না। তুমি যেমন তুমি তেমন থাকো।
মানুষ বড়োই অদ্ভূত! ভদ্র আচরণকে দুর্বলতা ভাবে আর বদমেজাজ কে ভাবে ব্যক্তিত্ব।
ব্যক্তিত্বহীন মানুষ অনুকরণ এর যোগ্য নয়।
জীবন হলো একটি জটিল খেলা। ব্যক্তিত্ব অর্জনের মাধ্যমে তুমি তাকে জয় করতে পারো।
একটা সুন্দর মুখ তোমার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে, কিন্তু একটা সুন্দর ব্যক্তিত্ব তোমার হৃদয় আকর্ষণ করবে।
চোখের মাধ্যমে সৌন্দর্য লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু ব্যক্তিত্ব লক্ষ্য করতে গেলে হৃদয় দিয়ে দেখতে হয়।
নিজের ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে কাউকে ধরে রাখার থেকে তাকে দূরে সরিয়ে দেওয়া অনেক ভালো।
সুন্দর হয় যখন আপনার ব্যক্তিত্ব আপনার চেহারার মাধ্যমে উজ্জ্বল হয়।
মানুষ তার পোশাক দ্বারা নয়, তার ব্যক্তিত্ব দ্বারা পরিচিত হয়।
সহজে সবার সাথে মিশতে যেও না। তাহলে তুমি তোমার ব্যক্তিত্ব হারাবে।
যে ব্যক্তি জীবনে সবসময় অন্যকে অনুকরণ করে, সেই ব্যক্তি তার ব্যক্তিত্ব গঠন করতে অক্ষম।
মানুষের চেহারাই সবকিছু না। ভালো ব্যবহার দিয়ে আপনি আপনার অসুন্দর মুখ মন্ডলকে ঢেকে রাখতে পারেন, কিন্তু সুন্দর চেহারা দিয়ে আপনি কখনই আপনার কুত্সিত স্বভাব কে ঢেকে রাখতে পারবেন না! তাই মানুষকে পরখ করতে হয়
সহজ সরলভাবে সবাইকে সব কথা বলে ফেললে মানুষটাকে ব্যক্তিত্বহীন মনে করে। এটা চিন্তা করে না যে, সে কতোটা আপন ভেবে বিশ্বাস করে কথা গুলো বললো। সরলতাকে দুর্বলতা মনে করে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে। তখন নিজেকে বড়ো অসহায় লাগে। তাই সবাইকে সব কথা বলতে নেই।
একজন ব্যক্তি কীভাবে চিন্তা করে বা আচরণ করে তা হিসাবে ব্যক্তিত্বকে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে।
আমরা সারাজীবন আমাদের ব্যক্তিত্বকে গঠন করতে থাকি।
আপনি কতো সুন্দর তা আমি পাত্তা দিই না। যদি আপনার ব্যক্তিত্ব কুৎসিত হয়, তবে আপনি কুরুচিপূর্ণ।
ব্যক্তিত্ব দিয়ে, চেহারা দিয়ে নয়।
এতো বেশি কঠোর হয়ো না, যাতে মানুষ হতাশ হয়। আর এতো বেশি বিনয়ীও হয়ো না, যাতে ব্যক্তিত্বের বিনাশ ঘটে।
নিজেকে সেই ব্যক্তির মতো করে গড়ে তুলুন, যার সাথে দেখা করার জন্য আপনি সবসময় চিন্তা করেন।
সৌন্দর্য শুধু চোখ আকর্ষণ করে কিন্তু ব্যক্তিত্ব হৃদয় ছুঁয়ে যায়।
জীবনে যদি সফল হতে চাও, তাহলে মানুষের কথায় কান দেওয়া বন্ধ করো। কারণ মানুষ তোমাকে এমন কথা বলবে যা তোমার মনোবল কমিয়ে দেবে।
আপনার হাসি হল আপনার লোগো, আপনার ব্যক্তিত্ব হল আপনার ব্যবসায়িক কার্ড, আপনার সাথে অভিজ্ঞতার পর আপনি কীভাবে অন্যদের অনুভব করেন তা আপনার ট্রেডমার্ক হয়ে যায়।
আমাদের ব্যক্তিত্ব আমাদের নিজেদের কাছেও দুর্ভেদ্য হওয়া উচিত।
আপনি যদি আপনার ব্যক্তিত্ব তৈরি করতে চান, তাহলে তেমন কিছু করার দরকার নেই। শুধু মানুষের মতো মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো।
মেধাবী হয়ে অধিক গর্ব করার কিছু নেই। শয়তানও কিন্তু মেধাবী ছিল। ব্যক্তিত্ব এবং সততা না থাকলে সে মেধা ঘৃণিত।
আপনি যদি একজন ব্যক্তির আসল চরিত্রটি আবিষ্কার করতে চান, তবে আপনাকে কেবলমাত্র সে কী বিষয়ে আগ্রহী তা পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
যারা আজ আমাদের দেখে মুখ ফিরিয়ে নেয়, একদিন আমরা তাদের দেখার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করবো।
বিনয়কে এদেশে দুর্বলতা মনে করা হয়, আর বদ-মেজাজী কে এদেশে ব্যক্তিত্ব ভাবা হয়।
যে সকলের জন্য কাজ করে তার বিশ্বকে পরিবর্তন করার সাহস আছে।
সর্বদা নিজেকে সবচেয়ে অনন্য মনে করুন। কারণ সবাই একরকম নয়; প্রত্যেকের চিন্তা, আচরণ, ব্যক্তিত্ব আলাদা।
আমাদের সমস্ত অভিজ্ঞতা আমাদের ব্যক্তিত্বের সাথে মিশে যায়।
আপনি যদি আপনার ব্যক্তিত্ব তৈরি করতে চান, তাহলে তেমন কিছু করার দরকার নেই। শুধু মানুষের মতো মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো।
আপনার চিন্তা, আপনার শৈলী এবং আপনার আচরণ আপনার ব্যক্তিত্বকে প্রতিফলিত করে।
কারোর ব্যক্তিত্বের প্রেমে পড়লে হাজার হাজার বছর পরও তাকে ভুলতে পারবে না। একটা বয়সের পর কারো সুন্দর চেহারা বা রুপ আর থাকে না। গুড লুকিং, সুন্দর হেয়ার স্টাইল এই সব কিছুর ঊর্ধ্বে চলে যায় কারোর ব্যক্তিত্ব।
একটি মহান ইতিবাচক ব্যক্তিত্বের চেয়ে আকর্ষণীয় আর কিছুই নেই। সময়ের সাথে সাথে এর সৌন্দর্য ম্লান হয় না।
ফুল যখন সৌন্দর্য হারায় অস্তিত্ব টিকে থাকে বীজে। মানুষ যখন যৌবন হারায় ব্যক্তিত্ব টিকে থাকে কাজে।
সর্বদা মনে রাখবেন, জীবনে যতো কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাবে ততোই তোমার ব্যক্তিত্ব প্রখর হবে।
বেলা শেষে সৌন্দর্য অস্ত্র চলে যায়। কিন্তু ব্যক্তিত্ব রয়ে যায়।
মানুষ হিসেবে সাধারণ হলে সমস্যা নেই। তবে ব্যক্তিত্ববান হওয়া দরকারী। অসাধারণ হয়ে ব্যক্তিত্বহীন হলে সেই অসাধারণনতা কোনও কাজে আসেনা।
যে ব্যক্তি ভিন্ন ভাবে চিন্তা করে, সেই ব্যক্তি মহান হয়ে ওঠে।
আমরা আমাদের জীবনে সম্পদ উত্তরাধিকার সূত্রে পেতে পারি, কিন্তু পরিচয় আমাদের নিজেদের তৈরি করতে হবে।
অতিরিক্ত লোভের কারণে পুরুষ হারায় ব্যক্তিত্ব, নারীর হারায় সতীত্ব, আর নেতা হারায় নেতৃত্ব।
আপনার বিশ্বাসের গভীরতা এবং আপনার প্রত্যয়ের শক্তি আপনার ব্যক্তিত্বের শক্তি নির্ধারণ করে।
আমার ব্যক্তিত্ব আর আমার আচরণকে গুলিয়ে ফেলো না। আমার ব্যক্তিত্ব তোমায় বলে দেবে আমি কে, আর আমার আচরণ তোমায় জানিয়ে দেবে তুমি কে!
অতিরিক্ত মিথ্যা বললে মানুষের ব্যক্তিত্ব হারায়। তখন কেউ তাকে বিশ্বাস করে না।
আমাদের ডিগ্রি গুলি আমরা যে অর্থ ব্যয় করি তার প্রাপ্তি মাত্র। আমাদের প্রকৃত জ্ঞান কেবল আমাদের চরিত্রে প্রতিফলিত হয়।
ব্যক্তিত্বহীন মানুষ আর মেরুদণ্ডহীন জীব একই প্রকার। জগতের কোনো প্রয়োজনে সে লাগে না এবং তাদেরকে কেউ গ্রাহ্য করে না।
একটি সুন্দর চেহারা এবং একটি সুগঠিত দেহ কখনই কুশ্রী মনোভাব এবং ঘৃণ্য হৃদয়ের বিকল্প হতে পারে না।
কখনো কখনো মানুষকে তা নিজের মুখটা বন্ধ রাখতে হয়; নিজের গর্বিত মাথাটা নত করে স্বীকার করে নিতে হয় যে সে ভুল। এর মানে সেই ব্যক্তিটি পরাজিত হয়ে যায়নি বরং সে অধিকতর পরিণত এবং শেষ বেলায় বিজয়ের হাসিটা হাসার জন্য ত্যাগ স্বীকারে সে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
একজন ব্যক্তি অন্যের সাথে যে আচরণ করেন তা সেই ব্যক্তিরই প্রকৃত প্রতিচ্ছবি!
সর্বদা নিজের মতন থাকুন, নিজেকে প্রকাশ করুন, নিজেকে বিশ্বাস করুন, বাইরে গিয়ে সফল ব্যক্তিত্বের সন্ধান বা তাদের সাথে তুলনা করবেন না। আপনি যেমন ঠিক তেমনই নিজেকে তুলে ধরুন ।
কারও ব্যক্তিত্বের প্রতি যদি আপনি আকৃষ্ট হন তা হলে আপনার তাঁর সবকিছুই ভালো লাগবে।
মানুষের পোশাক পরিধান করার ভঙ্গি ,তাঁর রুচিবোধ সেই মানুষটির ব্যক্তিত্বের অন্যতম পরিচায়ক।
যদি মানুষ তার নিজের ব্যক্তিত্বকে দৃঢ় করে তোলেন তাহলে কেউ তার উপর অন্যায় আধিপত্য খাটাতে পারবে না।
একজন ব্যক্তির মনোভাব এবং ব্যক্তিত্বের পরিচয় পাওয়া যায় তার রচনা শৈলীতে।
Also Read: চরিত্র নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন এসএমএস
যতক্ষণ না কোনও চরিত্র ব্যক্তিত্বশালী হয়ে ওঠে তাকে বিশ্বাস করা যায় না।
একজন সফল ব্যক্তি আর একজন সর্বাঙ্গীণ সফল ব্যক্তির মধ্যে ফারাক হল এই যে যারা অতীব সফল তারা প্রায় সবকিছুতেই ‘না’ বলতে পারার ক্ষমতা রাখে।
মানুষ যদি তার নিজের সময়ের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে চায় তাহলে অবশ্যই তার ‘না’ বলার ক্ষমতা থাকতে হবে। অন্যদেরকে নিজের জীবনের গতিপথ নির্ধারণ করতে দেওয়া উচিত নয়।
যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে কথা বলতে বা শব্দ চয়ন করতে জানেনা, সে বস্তুত কিছুই জানে না।
মানুষের উপস্থিতি তার ছাপ ফেলতে পারে কিন্তু একজন ব্যক্তিত্বশালী মানুষ সকলের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
নির্ভুল মানুষকে চেনা যায় তার বক্তব্য থেকে এবং জ্ঞানী ব্যক্তিকে চেনা যায় তাঁর নীরবতা থেকে।
একটি মানুষের ব্যক্তিত্ব এবং তার চরিত্র হল এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্বাক্ষর যা প্রত্যেকের থাকা আবশ্যক।
উন্নত মানসিকতার মানুষরাই কথা দিয়ে থাকে আর ভালো ব্যক্তিত্বের মানুষই তা রাখতে পারেন।
মানুষের জীবন অতি সংক্ষিপ্ত তাই নিজের ব্যক্তিত্বকে বাঙময় করার মধ্যেই রয়েছে জীবনের স্বার্থকতা ।
খ্যাতি অপেক্ষা ব্যক্তিত্বের গুরুত্ব অনেক বেশি । খ্যাতি মানুষকে সাময়িক সম্মান দিয়ে থাকে কিন্তু একজন সু ব্যক্তিত্বশালী মানুষের কদর সারা জীবনের জন্য।
যতক্ষণ না পর্যন্ত একটা চরিত্র এক শক্তিশালী ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়, সেটি বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠতে পারে না ।
মানুষ যা বা যাকে পছন্দ করেন সেটি তাঁর প্রতি আকর্ষিত না ও হতে পারে, বরং আপনি যা.. তার জন্য ই লোকে আপনার প্রতি আকর্ষিত হয়ে থাকে। এটিই হল আকর্ষণের প্রকৃত সূত্র।
প্রত্যেকটি মানুষের নিজের সন্তানের সাথে এমনভাবে কথা বলা উচিত যেন তাদের মনে হয় যে তারা পৃথিবীর সবচেয়ে জ্ঞানী, হৃদয়বান, সুন্দরতম এবং চমৎকার এক মানুষ। ভবিষ্যতে তারা তাই হবে যা তারা বিশ্বাস করে আসে।
একজন ব্যক্তিত্বশালী মানুষ ই সভ্যতার ভিতকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে সক্ষম হয় ।
মানুষের সৌন্দর্য সকলের মনোযোগ আকর্ষণ করে তবে তার ব্যক্তিত্ব সকলের হৃদয় ছুঁয়ে যায়।
দুজন মানুষের মধ্যে যার ভালোবাসা কম, সে-ই সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
ব্যক্তিত্বের শুরু সেখানেই হয় যেখানে তুলনার শেষ হয়।
ম্যাচিওরিটি সম্পর্কে কিছু উক্তি
“ম্যাচিওরিটি সেটাই যখন আপনি অজুহাত তৈরি করা বন্ধ করে দেবেন এবং পরিবর্তন করা শুরু করবেন।” – রয় বেনেট
“সম্পর্ক তখনই ভালো হয় যখন দুজন মানুষ প্রতিশ্রুতি দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ম্যাচিওর হয়।”
“ম্যাচিওরিটি হল যখন তুমি বুঝবে তর্ক করার চেয়ে নীরব থাকাই ভালো।”
“আমরা বয়সের সাথে ম্যাচিওরিটি হই না, আমরা পরিস্থিতির সাথে ম্যাচিওর হই।”
“ম্যাচিওরিটি হল প্রতিটি নতুন সংকটের মুখোমুখি হওয়া, এড়িয়ে চলা নয়।”
“কষ্ট ও সংগ্রাম মানুষকে বয়সের আগেই ম্যাচিওর করে তোলে।”
“ম্যাচিওরিটি হল যখন আপনি অনুভূতির দ্বারা নয়, প্রতিশ্রুতি দিয়ে জীবনযাপন করেন।”
“সবাই বড় হয় কিন্তু সবাই ম্যাচিওর হয় না।” – কেমি সোগুনলে
“ভুল করা মানুষের কাজ; হোঁচট খাওয়া সাধারণ ব্যাপার। তবে জীবনে প্রাণ খুলে হাসাটা ম্যাচিওরিটি।”
“বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষ নীরব হয়ে যায়…এটাই ম্যাচিওরিটির প্রথম ধাপ।”
“ম্যাচিওরিটি বয়সের সাথে নয়, দায়িত্ব গ্রহণের সাথে আসে।” – এডউইন লুই কোল
“ম্যাচিওরিটি সেটাই যখন আমরা বুঝতে শিখে স্বার্থ আর অর্থ ছাড়া এই দুনিয়ায় কিছুই সীমিত নয়।”
আমি আশা করি আপনারা এই পোস্ট থেকে ব্যক্তিত্ব নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন এসএমএস পেয়েছেন। এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটকে ফলো করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।