আমাদের সবার ইতিহাস জানা দরকার। তার মধ্যে “রম্যরচনা বলতে কী বোঝ? উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দাও” এই বিষয়টি অবশ্যই জানতে হবে। এটি জানলে আপনার ইতিহাস সম্বন্ধে আরো ধারণা বেড়ে যাবে। আসেন যেনে নেয়।
রম্যরচনা বলতে কী বোঝ? উদাহরণ সহ বুঝিয়ে দাও
বাংলা সাহিত্যে ‘রম্যরচনার’ উদ্ভব সূত্র নির্ণয় করতে গিয়ে সমালোচকগণ মনে করেন ইংরেজি Belles Letters থেকে এর সৃষ্টি। এ সম্পর্কে সমালোচক শ্রীশচন্দ্র দাস বলেছেন-Belles Letters ( রম্যরচনা) শব্দটি খুব সম্ভব Swift ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম ব্যবহার করেন (১৭১০)। প্রাচীনকালে ব্যাকরণ শাস্ত্র, বাগ্মিতা, কাব্যকলাকেই রম্যরচনা বলা হইত।“পরবর্তীকালে Bells Letters বলিতে কল্পনাকান্ত ও শিল্প সঙ্গত যে-কোনো সাহিত্যেকেই বুঝানো হইত।” অর্থাৎ বাংলায় যে ‘রম্যরচনা’ নামক যে সাহিত্য সাম্প্রতিক কালে প্রচলিত তা যে ইংরাজি থেকেই আগত সে কথা মেনে নিতে কোনো দ্বিধা থাকতে পারে না। রম্যরচনার রূপ বৈচিত্র্যে মুগ্ধ হয়ে একদা সমালোচক জনসন বলেছিলেন—এটির ভাব বৈশিষ্ট্য হল-Loose sally of mind, আর রবার্ট লীন্ড এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকায় মন্তব্য করেছেন— “Modern usage applies the word more often to the little hills than to the mountain peaks of literature and denotes the essay and the critical study rather than the epics of Homer or the plays of Shakespeare.” উপরিউক্ত বিভিন্ন মতামত থেকে এটুকু স্পষ্ট যে ‘রম্যরচনা’ ব্যক্তিগত প্রবন্ধ রূপে আত্মপ্রকাশ করলেও একেবারেই ব্যক্তিগত প্রবন্ধের সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া যায় না। প্রকৃতি আর আঙ্গিক বৈশিষ্ট্যে এর স্বাতন্ত্র্য বিদ্যমান, এবং রম্যরচনা বলতে এটুকুই পরিষ্কার-রমণীয়তা, খেয়ালি কল্পনা এবং হাস্যরসের দ্বারা রচনাকে একেবারে পরিপূর্ণ করে তুললেই রম্যরচনা রূপে পরিগণিত হবে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একসময় খেদ করে রম্যরচনা সম্পর্কে বলেছিলেন—’ভাব শূন্যতাই রম্যরচনার সবচেয়ে বড়ো গুণ। অর্থাৎ ছোটোগল্পের মতো রম্যরচনার গতি-প্রকৃতি নির্ধারিত হলেও এমন এক স্থানে এর পরিসমাপ্তি ঘটে তাতে মনে হয় দীর্ঘক্ষণ যা পাঠ করা হচ্ছিল তা বুঝি অন্তসারশূন্য কিন্তু ছোটোগল্প পাঠের শেষে পাঠক চিত্তে কেমন যেন একটা অদৃশ্য রেখাপাত করে যায়। কেবলমাত্র হাস্যরস এবং রমণীয়তার দ্বারাই রম্যরচনার প্রেক্ষাপট গড়া চলে রবীন্দ্রনাথ এমন কঠোর সত্যটাকে উদ্ঘাটন করেছিলেন (এই রম্যরচনার স্বভাব বৈশিষ্ট্যকে নিয়ে রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘বাজে কথা প্রবন্ধে আরও বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেছিলেন—“অন্য খরচের চেয়ে বাজে খরচেই মানুষকেই যথার্থ চেনা যায়। কারণ মানুষ ব্যয় করে বাঁধা নিয়ম অনুসারে, অপব্যয় করে নিজের খেয়ালে। যেমন বাজে খরচ, তেমনি বাজে কথা। বাজে কথাতেই মানুষ আপনাকেই ধরা দেয়।….. এছাড়া রম্য রচনাকে ছোটোগল্পের সাথে সাথে অনেকেই পত্রের সঙ্গে তুলনা করেছেন। যাঁরা নাকি ভালো পত্র রচনা করতে পারেন তাঁদের হাত দিয়ে ভালো রম্যরচনা সৃষ্টি হওয়া সম্ভব কারণ, পত্রের অধিকাংশই তো কাজের চেয়ে বাজে কথাতেই ভরপুর। আর বাজে কথাই যে রম্যরচনার প্রাণ।
ইংরেজিতে Belles Letters-এর পথিকৃৎ ছিলেন ফরাসি সাহিত্যিক ‘মোতেন’, অনুরূপ ভাবে বাংলা সাহিত্যে কালীপ্রসন্ন সিংহকে রম্যরচনার প্রথম স্রষ্টা হিসাবে ধরা হয়। তাঁর ‘হুতোম পেঁচার নক্সা” হল বাংলা সাহিত্যে প্রথম রম্যরচনা। আবার কেউ কেউ ভিন্ন মত পোষণ করে বলেন, সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘পালামৌ’ ভ্রমণ সাহিত্য হল প্রথম রম্যরচনা। যাইহোক, তর্কযুদ্ধে অবতীর্ণ না হয়ে, আমরা বলতে পারি ভাব বৈশিষ্ট্যে এবং সর্বাঙ্গ সুন্দর ভাবে রম্যরচনা হিসাবে প্রথম এবং শ্রেষ্ঠ যে গ্রন্থটি তা হল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কমলাকান্তের দপ্তর। এছাড়া বাংলা সাহিত্যে যে সমস্ত লেখক রম্যরচনা লিখে বিশেষ কৃতিত্ব অর্জন করেছিলেন তাদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বলেন্দ্রনাথ ঠাকুর, বীরবল, যাযাবর, বিরুপাক্ষ, সৈয়দ মুজতবা আলি, সুনন্দ, বুদ্ধদেব বসু, রূপদর্শী প্রমুখ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
একটি রম্যরচনা :
এই প্রসঙ্গে, বিখ্যাত এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ রচনাকার হিসাবে শ্রীশচন্দ্র দাসের নাম উল্লেখ করতেই হয়। তাঁর ‘আমার বই’ (১৯৪০) গ্রন্থটিকে এমন চমৎকার ভাবে প্রণয়ন করেছিলেন, যে তাঁকে অভিনন্দন জানিয়ে ড. শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন—’মানুষের মন অনেক সময় গুরুভার সমস্যা ও অবশ্য পালনীয় কর্ম্ম পদ্ধতির চাপ হইতে মুক্ত হইয়া কল্পনা বিলাস ও দিবা স্বপ্নে বিভোর হইতে চাহে। শরতের আকাশে যেমন লঘু মেঘখণ্ডগুলি উদ্দেশ্যহীনভাবে মন্থর গতিতে চলাফেরা করিতে থাকে সেইরূপ আমাদের চিত্তাকাশেও অনেক লঘু চিন্তা ও রঙিন রস-কল্পনার উদ্ভব হয়—প্রবন্ধকার সেগুলিকেই ভাবসূত্রগত ঐক্য দান করিয়া মানুষের বিশিষ্ট মনোভাবের সহিত গ্রথিত করিয়া তাহাদিগকে রস-সাহিত্যের বিষয়ীভূত করেন। অধ্যাপক শ্রীশচন্দ্রের রচনাগুলি এই শ্রেণির–তিনি তাঁহার প্রবন্ধগুলিকে বুদ্ধিগত আলোচনার বিষয় না করিয়া তাহাদের মধ্যে কল্পনার লঘু প্রবাহ ও মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গি সঞ্চারিত করিয়া সন্ধর্ভগুলিকে বিশেষ উপভোগ্য করিয়াছেন।”
বাংলা সাহিত্যের এই বিশিষ্ট অঙ্গ রম্যরচনাটি ব্যাপ্তি লাভ করেছে। নিজস্ব আঙ্গিকে এমন সুন্দরভাবে এই ধারাটি আজও যেভাবে সাবলীল ভঙ্গিতে এগিয়ে চলেছে তা সত্যই বিস্ময়কর। জাগতিক নিয়মেই মানুষ আজ বড়ই সচল, কোথাও দুদণ্ড থেমে বিশ্রাম নেওয়ার অবকাশ মাত্র নেই। এই ঘোড়া দৌড়ের যুগে ব্যস্ততাকে অবলম্বন করে জীবনযাত্রা নির্বাহ করতে হয় বলে প্রাণ খুলে হাসার সময়টুকুও নেই। তবুও হাসি থেমে নেই। কাজের ফাঁকে ফাঁকে নিত্য সৃষ্টি হয়ে চলেছে হাস্যরসের বিষয় এবং গম্ভীর মুখ জুড়ে ফুটে ওঠে। হাসির কলরোল। শক্তিমান লেখকের লেখনী স্পর্শে নতুন নতুন রম্যরচনা সৃষ্টি তাই আজ অব্যাহত। আশা রাখি, শতকর্মে মানুষ বাঁধা পড়লেও এই চিরন্তন আবেদনে সাড়া দিতে বিন্দুমাত্র বিলম্ব করবে না, কারণ হাসিই মানুষের জীবনকে তরল করে। রম্যরচনা তাই মনুষ্য জীবনে অপরিহার্য বিষয়। এই প্রসঙ্গে বুদ্ধদেব বসুর মন্তব্য বিশেষ স্মরণীয় “যারা কবিতা, প্রবন্ধ, উপন্যাস কিছুই লিখতে পারে না, এবং সত্যিকার সাংবাদিক পর্যন্ত নয়, যাঁদের না আছে তথ্য বা জ্ঞান, না উদ্ভাবনাশক্তি বা কলা নৈপুণ্য, সঙ্গতি রক্ষা করে কোনো বিষয়ে একসঙ্গে চিন্তা করতে, বা পরস্পর দুটো বাক্যরচনা করতে যাঁরা স্বভাবগুণে অক্ষম, তাঁদের বিশৃঙ্খল প্রগলভতা ছাপার অক্ষরে উদ্ধৃত হয়ে উঠতে পারত না, যদি না রম্যরচনা শব্দটির সৃষ্টি না হত।”
ব্যক্তিগত প্রবন্ধ ও রম্যরচনা :
ব্যক্তিগত প্রবন্ধ : যে প্রবন্ধে বিষয়বস্তুর গাম্ভীর্যকে লেখকের ব্যক্তিগত ভাবরসে স্নিগ্ধ করে সরলভাবে তাকে পরিবেশন করা হয়, সেই প্রবন্ধকে ব্যক্তিগত/ব্যক্তিনিষ্ঠ/ভাবপ্রধান/ মন্ময়/আত্মগৌরবী প্রবন্ধ বলে।
বৈশিষ্ট্য:
- (১) যুক্তি ও মননশীলতার পরিবর্তে লেখকের হৃদয় বেগেরই প্রাধান্য থাকবে।
- (২) বিষয়বস্তু লেখকের কল্পনা তথা ভাবরসে জারিত হয়ে পাঠক হৃদয়কে স্পর্শ করবে।
- (৩) সরল, মর্মস্পশী, আত্মগত ভঙ্গিতে পাঠককে কাছে টেনে নেন প্রাবন্ধিক।
- (৪) বস্তুনিষ্ঠ প্রবন্ধকারের মতো মন্থর প্রাবন্ধিক সোচ্চার ও উদ্দেশ্য তাড়িত নন, এবং আত্মমগ্ন ও কিছুটা রহস্যময়।
- (৫) ভাবপ্রধান প্রবন্ধ মূলত ব্যক্তিগত, নৈর্ব্যক্তিক নয়।
- (৬) আবেগ ও কল্পনার প্রোজ্জ্বলতায় এ প্রবন্ধ লেখকের ব্যক্তিত্বের দর্পণ।
- (৭) ভাষার ব্যবহারে প্রবন্ধকার অনেক বেশি স্বাধীনতা পায় এবং পাঠকের সঙ্গে আত্মরিক ভাব বিনিময় গড়ে তোলেন।
রম্যরচনা : বাংলা ভাষার রচিত লঘু-হাস্যরসাত্মক, কল্পনাময় ও বর্ণনা প্রধান রচনাকে রম্যরচনা রূপে আখ্যাত করা হয়। অর্থাৎ ‘রম্যরচনা’ হল পাণ্ডিত্যপূর্ণ বিচার বিশ্লেষণ থেকে দূরবর্তী এক লঘুচালের সৃষ্টি মূলক গদ্য রচনা।
বৈশিষ্ট্য:
- (১) হালকা চালে, ঘরোয়া মেজাজে, লঘু হাস্যরসাত্মক, রম্যকল্পনার স্পর্শযুক্ত যে-কোনো গদ্য রচনাকেই বলা যায়।
- (২) নির্ভার, স্বচ্ছন্দ, খেয়ালি কল্পনার সর্ববন্ধন মুক্ত রম্যতাই এজাতীয় রচনার মূল বৈশিষ্ট্য।
- (৩) ভার বর্জনের প্রয়াস যেমন থাকবে ভাষা ও আঙ্গিকে—তেমনি থাকবে বিষয়েও। কোনো গভীর তত্ত্বকথা প্রকাশের তাগিদ বা পাণ্ডিত্য প্রদর্শনের বাসনা থাকবে না।
- (৪) লেখক ও পাঠকের নিবিড় সান্নিধ্য ও লঘু সরস আড্ডাই রম্যরচনার প্রাণ। মজলিসি মেজাজ না থাকলে এ রচনার উপভোগ্যতাই হারিয়ে যায়।
- (৫) দরকারি বিষয়ের গম্ভীর আলোচনা, বিশ্লেষণের পরিবর্তে মজাদার আলাপচারিতাই রম্যরচনায় প্রত্যাশিত।
রম্যরচনা ও ব্যক্তিগত প্রবন্ধের পার্থক্য :
(১) রম্যরচনা অবিমিশ্রভাবে এক ধরনের লঘু রচনা সূচারু, পরিমার্জিত, সুললিত গদ্য সমন্বিত এবং যা গম্ভীর বিষয় বর্জিত এবং জীবনের কৌতুককর অনুভবের পরিচয় মূলক।
ব্যক্তিগত প্রবন্ধে ব্যক্তিক মনের হৃদয়বেগ বড়ো হলেও প্রবন্ধ সুলভ যুক্তি, নিষ্ঠা, ভাবনার নির্দিষ্ট শৃঙ্খলা ও মনশীলতাই বড়ো কথা হয়। তা কৌতুক অনুভবের বিপরীত মেরুর।
(২) রম্যরচনার বিষয়বস্তুর কেন্দ্রে থাকে সহজ ও মজাদার বিষয় প্রতীতি, এক্ষেত্রে রচনাকে একই সাথে রমণীয় ও মজাদার করা হয়।
ব্যক্তিগত প্রবন্ধে এরূপ কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এখানে তথ্য ও তত্ত্বের যুক্তি শৃঙ্খলায় সাজানো বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গিকে সৌন্দর্য্য চেতনা ও রসানুভূতিতে জারিত করা হয়।
(৩) রম্যরচনার ছাঁদ হয় পাণ্ডিত্যপূর্ণ বিচার বিশ্লেষণ থেকে দূরবর্তী এক লঘুচালের রীতি। রম্যরচনার নির্মাণ রীতিতে কোথাও থাকে খানিক গল্পের আভাস আবার কোথাও থাকে একটু কাব্যের মাধুর্য, আবার কোথাও হয়তো হাস্য পরিহাস ও কৌতুকের আলিঙ্গন।
ব্যক্তিগত প্রবন্ধ লঘুচালের দাবিকে উপেক্ষা করতেই পারে। এখানে ব্যক্তি প্রাবন্ধিকের নানা ভাবনা নানা রং অনেকটা নানা ফুলের মালা গাঁথার মতো করে রচিত হয়। তবে এটি অবশ্যই বিচার বিশ্লেষণ মূলক। গল্প বা কাব্যের আভাস তাতে থাকে না।
(৪) রম্যরচনা সহজ ও নানা বাহারি ভাবের সমবায়ে সৃষ্ট এক সাহিত্য মাধ্যম। ব কোনো স্থির নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকে না। জাগতিক যে-কোনো বিষয় অবলম্বনে প্রগলভতা ও চাপল্যের বৈঠকি চালে এজাতীয় রচনা সার্থকতা লাভ করে। অন্যদিকে ব্যক্তিগত প্রবন্ধ অবশ্য রূপে গুরুগম্ভীর ভাবের রূপায়ণ করে। এ জাতীয় প্রবন্ধ জাগতিক যে-কোনো বিষয়কে অবলম্বন করলেও তা ব্যক্তির মৌলিক সৃজনশীলতাকেই গুরুত্ব দেয়। ফলে ভাবা ও বিষয় প্রগলভতা কিংবা চাপল্য থেকে শত যোজন দূরে অবস্থান করে।
মন্তব্য: কখনো কখনো ব্যক্তিগত প্রবন্ধ রমণীয় রচনা হতে পারে। কিন্তু রম্যরচনা ব্যক্তিগত প্রবন্ধ হতে পারে না।
সাদৃশ্য:
- (১) প্রাবন্ধিকের স্বাধীন কল্পনায় উদ্ভূত দুই শ্রেণির প্রবন্ধ।
- (২) অধিকাংশ ক্ষেত্রে প্রাবন্ধিকের ব্যক্তিগত জীবন দর্শন, চিন্তাধারা, উক্ত-দুই শ্রেণির প্রবন্ধে আত্মপ্রকাশ করে।
- (৩) গুরুগম্ভীর বিষয়ের অবতারণা নয়, সহজ হালকা, সকল বিষয়ই দুইশ্রেণির প্রবন্ধের মর্মকথা।
- (৪) দুই শ্রেণির প্রবন্ধেই একটা ভাব প্রাধান্য পায়।
আশা করি আপনারা এই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। যদি বুঝতে পারেন তাহলে আমাদের অন্যান্য পোস্ট ভিজিট করতে ভুলবেন না।