সমালোচনা নিয়ে উক্তি: আমরা সবাই কম বেশি উক্তি পড়ে থাকি। তার মধ্যে সমালোচনা নিয়ে উক্তি আমাদের সবার প্রিয়। কেনও বা প্রিয় হবে না। কারণ এই উক্তি আমাদের মনকে শান্ত করে দেই। তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম এই অসামান্য সমালোচনা নিয়ে উক্তি ক্যাপশন এসএমএস। যা আপনাদের খুবই ভালো লাগবে।
তবে হ্যা আপনার যদি এই সব উক্তি ভালো লেগে থাকে। তা হলে আমাদের ওয়েবসাইটেরও অন্যান্য পোস্ট অবশ্যই পড়েবেন। ধন্যবাদ ❤❤
সমালোচনা নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস
যে ব্যাক্তি নিজের সমালোচনা করে সে-ই উত্তম।
যখন কেউ আপনাকে নীচে নামানোর চেষ্টা করে, তার মানে আপনি তাদের থেকে অনেক উঁচুতে আছেন।
যাদের নিজের কোন যোগ্যতা থাকে না তারা অন্যদের নিয়ে বেশী সমালোচনা করে।
কেউ যদি আপনার সমালোচনা না করে তবে আপনি কখনই একটি দুর্দান্ত কাজ করতে পারবেন না।
অন্যকে দোষ দেওয়া খুব সহজ, অন্যের দিকে আঙুল তোলার আগে নিজের দুর্বলতার দিকে তাকান।
আত্মসম্মানহীন মানুষ অন্যকে নিয়ে বেশী সমালোচনা করে।
মূর্খের প্রশংসা না শুনে জ্ঞানী ব্যক্তির দ্বারা সমালোচিত হওয়া ভালো।
যার মধ্যে সাহায্য করার মনোভাব আছে তার সমালোচনাকরার অধিকার আছে।
একজন ভালো মানুষ হোন। পৃথিবীতে ইতিমধ্যেই প্রচুর সমালোচক রয়েছে।
কথা বলার আগে ওজন করতে শিখুন, কারণ উচ্চারিত শব্দগুলি ক্ষমা করা যায় কিন্তু ভুলে যাওয়া যায় না। তাই বলার আগে ভাবুন, কথা বলার পর ভেবে লাভ নেই।
সমালোচকরা যা বলে তাতে মনোযোগ দেবেন না। আপনার মন যা বলে তাই করুন। এতেই সফলতা আসবে।
এটাও একটা সত্য যে, মানুষের সমালোচনা ছাড়া সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে ওঠা যায় না।
তুমি যতো ভালো কাজ করো না কেন, এমন অনেক মানুষই চিরকাল তোমার জীবনে থাকবে যারা তোমার সমালোচনা করবে। কিন্তু তাদের ভয়ে যদি তুমি নিজের কাজ বন্ধ করে দাও, তাহলে জানবে তুমি হেরে গেছো।
দুনিয়াতে সব চেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে সংশোধন করা, আর সব চেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যের সমালোচনা করা।
কিছু মানুষ আছে সামনে এলে ভীষণ আপন সাজে, কিন্তু চোখের আড়াল হলে সমালোচনা শুরু করে।
গণতন্ত্রের শক্তি সমালোচনার মধ্যেই নিহিত। যদি সমালোচনা না হয় তার মানে গণতন্ত্র নেই।
লক্ষ্য যদি সর্বোচ্চ হয়, তাহলে সমালোচনা, আলোচনা, প্রশংসা কোন ব্যাপারই না।
যদি আপনি বড় হতে চান, তাহলে আপনাকে সমালোচনাকে আমন্ত্রণ জানাতে হবে।
আপনি যদি বিরক্তি ছাড়া সমালোচনা শুনতে পারেন, তাহলে আপনি একজন মহান মানুষ।
আমি আমার মতো থাকি। লোকে আমার কি বললো তাতে আমার কিছু যায় আসে না। কারণ কিছু কিছু লোকের জন্ম হয় অপরকে নিন্দা করার জন্য।
মানুষ যখন তোমাকে নিয়ে সমালোচনা শুরু করবে, তখন বুঝে নিও তুমি সকলের মস্তিষ্কে জায়গা করে নিয়েছো।
আপনার যদি কোনো সমালোচক না থাকে তাহলে আপনার কোনো সাফল্য হবে না।
প্রত্যেক মানুষের উচিত নিজের সমালোচনা সবার আগে করা, অন্যের সমালোচনা তো সবাই করতে পারে।
অন্যের পিছনে সমালোচনা করা মানুষগুলো সব সময় পিছনে পড়ে থাকে, কখনো সামনে এগোতে পারে না।
যোগ্য মানুষ কখনো অন্যের সমালোচনা করে না। যোগ্যতাহীন মানুষ গুলো অন্যের সমালোচনা করে।
পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে শোধরানো। আর সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যদের নিয়ে সমালোচনা করা।
সমালোচনা নিয়ে উক্তি ও বাণী
অন্যরা আপনার সম্পর্কে কী ভাবছে তার চেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ আপনি আপনার সম্পর্কে কি ভাবছেন।
আমাদের বেশীরভাগের সমস্যা হল যে, আমরা সমালোচনার দ্বারা বাঁচার চেয়ে প্রশংসার দ্বারা ধ্বংস হয়ে যেতে চাই।
যে ব্যক্তি তোমার সামনে অন্যের সমালোচনা করে তাকে কখনো বিশ্বাস করো না। কারন সে অন্যের সামনে তোমারও সমালোচনা করে।
অন্য মানুষের বক্তৃতার বিরুদ্ধে আপত্তি তোলা কোন কঠিন বিষয় নয়, বরং এটা খুবই সহজ। কিন্তু তার জায়গায় আরও ভালো বক্তৃতা দেওয়া খুবই ঝামেলার কাজ।
পাশে দাড়িয়ে ভরসা দেওয়ার লোক নেই, সামনে দাঁড়িয়ে পথ দেখানোর লোক নেই, কিন্তু পিছনে দাঁড়িয়ে সমালোচনা করার অনেক লোক আছে।
নিজেকে উন্নত করার জন্য এতোটা সময় নিন, যাতে অন্যের সমালোচনা করার জন্য কোন সময় না থাকে।
সমালোচনা করার জন্য যোগ্যতা লাগে না, তবে সমালোচিত হওয়ার জন্য যোগ্যতা লাগে।
যারা অপরকে নিন্দা করে এবং অপরকে অপমান করে তারা একদিন কষ্টদায়ক পরিণতির শিকার হবে।
একজন সমালোচক এমন একজন ব্যক্তি যিনি পথ জানেন কিন্তু গাড়ি চালাতে পারেন না।
আপনি যদি একটু সমালোচনা নিতে না পারেন তবে দয়া করে অন্যের সমালোচনা করবেন না।
লক্ষ্য যদি সর্বোচ্চ হয়, তাহলে সমালোচনা, আলোচনা, প্রশংসা কোন ব্যাপারই না।
আপনি যদি নিজের ব্যাপারে সমালোচনা সহ্য করতে না পারেন তবে দয়া করে অন্যের সমালোচনাও করতে যাবেন না।
কিছু মানুষ আছে সামনে এলে ভীষণ আপন সাজে, কিন্তু চোখের আড়াল হলে সমালোচনা শুরু করে।
নিন্দার ভয়ে আপনার “টার্গেট” ছেড়ে দেবেন না, কারণ “লক্ষ্য” পূরণ হওয়ার সাথে সাথে যারা সমালোচনা করেন তাদের “মতামত” বদলে যায়।
সমালোচকদের উপস্থিতি জীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে জরুরী ভূমিকা পালন করে, কেউ আপনার ব্যাপারে সমালোচনা করলে আপনার আত্নবিশ্বাস আরও বাড়বে। সবসময় মনে রাখবেন, আপনি ভালো কিছু করছেন বলেই লোকেরা আপনাকে নিয়ে এতো কিছু বলাবলি করছে।
আপনি যদি সমালোচনাকে ইতিবাচক হিসাবে নিতে পারেন, তাহলে অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ হল নিজের ভুলগুলোকে শুধরানো, আর সবচেয়ে সহজ কাজ হল অন্যদের নিয়ে সমালোচনা করা।
কাউকে নিয়ে সমালোচনা করাটা যতোটা সহজ, সেই মানুষটার জায়গায় দাঁড়িয়ে তার পরিস্থিতিটা বোঝা হয়তো ততোটাই কঠিন।
মূর্খ লোকের থেকে প্রশংসা না শুনে বরং জ্ঞানী ব্যক্তির দ্বারা সমালোচিত হওয়া ঢের ভালো।
যাদের আত্মসম্মান নেই সেই মানুষগুলো অন্যকে নিয়ে বেশী সমালোচনা করে।
অন্যরা আপনার সম্পর্কে কী ভাবছে তার চেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ আপনি আপনার সম্পর্কে কি ভাবছেন, অন্যরা তো সমালোচনা করবেই, আপনি বরং নিজেকে আরো উন্নত করার চেষ্টা করুন।
আমাদের বেশীরভাগের সমস্যা হল যে, আমরা সমালোচনার দ্বারা নিজেকে আরো উন্নত করার চেয়ে প্রশংসার দ্বারা ধ্বংস হয়ে যেতে বেশি পছন্দ।
যে ব্যক্তি তোমার সামনে অন্যের সমালোচনা করে তাকে কখনো বিশ্বাস করো না, কারন সে অন্যের সামনে তোমারও সমালোচনা করে।
যখন আমরা অন্যদের ব্যাপারে মন্দ কথা বলি, তখন একভাবে দেখতে গেলে আমরা নিজেদেরই নিন্দা করি।
কেউ যদি আপনার সমালোচনা না করে তবে আপনি কখনই একটি দুর্দান্ত কাজ করতে পারবেন না।
নিন্দার ভয়ে আপনার “টার্গেট” ছেড়ে দেবেন না, কারণ “লক্ষ্য” পূরণ হওয়ার সাথে সাথে যারা সমালোচনা করেন তাদের “মতামত” বদলে যায়।
লোকে যাই বলুক না কেন, নিজের পথ অনুসরণ করুন।
যদি আপনি বড় হতে চান, তাহলে আপনাকে নিজের সম্পর্কে হওয়া সমালোচনা থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে উন্নত করতে হবে।
আপনি যদি বিরক্ত না হয়ে নিজের সমালোচনা শুনতে পারেন, তাহলে আপনি একজন মহান মানুষ।
যদি লোকেরা আপনার সমালোচনা করে বা আপনাকে আঘাত করে তাহলে চিন্তা করবেন না, শুধু এটা মনে রাখবেন যে প্রতিটি খেলায় গিয়ে দর্শকরাই গোলমাল করে, খেলোয়াড়রা নয়।
আপনার সমালোচকদের চেয়ে আপনার সৃষ্টিকর্তার প্রতি বেশী মনোযোগ দিন।
যদি লোকেরা আপনার সমালোচনা করে বা আপনাকে আঘাত করে তাহলে চিন্তা করবেন না। শুধু মনে রাখবেন যে প্রতিটি খেলায় দর্শকরা গোলমাল করে, খেলোয়াড়রা নয়।
আপনার সমালোচকদের চেয়ে আপনার সৃষ্টিকর্তার প্রতি বেশী মনোযোগ দিন।
যে ব্যাক্তি নিজের সমালোচনা করে সে-ই উত্তম।
লোকেদের প্রশংসা আপনার মাথায় যেতে দেবেন না এবং তাদের সমালোচনা আপনার হৃদয়ে যেতে দেবেন না।
সমালোচনা নিয়ে ক্যাপশন এসএমএস
কাউকে নিয়ে সমালোচনা করাটা যতোটা সহজ, তার জায়গায় দাঁড়িয়ে তার পরিস্থিতিটা বোঝা ততোটাই কঠিন।
যারা এ জগতে অসাধারণ কিছু করতে চায়, তাদেরই সাধারণ লোকের নিন্দা, সমালোচনা সহ্য করতে হয়।
সমালোচকরা যা বলে তাতে মনোযোগ দেবেন না। আপনার মন যা বলে তাই করুন। এতেই সফলতা আসবে।
সমালোচনা করার জন্য জিভটাই যথেষ্ট। প্রশংসা করতে গেলে হৃদয় লাগে।
তুমি যতোটা মূল্যবান হবে, ততোটাই সমালোচনার পাত্র হবে।
অন্যের চরিত্র তারাই বিচার করে যাদের নিজেদের চরিত্রের ঠিক থাকে না, একইভাবে অন্যের সমালোচনা তারাই করে যাদের নিজে কিছু করার ক্ষমতা থাকে না।
আপনি শুধু সামনের দিকে এগোতে থাকলে নিন্দুকরা আপনাকে প্রশ্ন, সমালোচনা, সন্দেহ করবে। সেক্ষেত্রে চিন্তার কোনো কারণ নেই। “ভালো কিছু করলে লোকে অনেক কথা বলবে”- শুধুমাত্র এই কথাটি মাথায় রেখে এগিয়ে চলুন।
যারা তোমার পিছনে সমালোচনা করে তাদের ভয় পেয়ো না। মনে রেখো, তারা সবসময় তোমার পিছনে থাকবে।
যখন আমরা অন্যদের মন্দ কথা বলি, তখন আমরা সাধারণত নিজেদের নিন্দা করি।
মানুষ যখন তোমাকে নিয়ে সমালোচনা শুরু করবে, তখন বুঝে নিও তুমি সকলের মস্তিষ্কে জায়গা করে নিয়েছো।
আপনার পেছনে যদি কোনো সমালোচক না থাকে তাহলে হয়তো আপনার জীবনে সাফল্য আসবে না।
যে ব্যাক্তি নিজের সমালোচনা করে, সেই উত্তম ব্যক্তি।
অন্য মানুষের বক্তৃতার বিরুদ্ধে আপত্তি তোলা কোনো কঠিন বিষয় নয়, বরং এটা খুবই সহজ একটা ব্যাপার। কিন্তু এর জায়গায় আরও ভালো কোনো বক্তৃতা দেওয়া হয়তো খুবই ঝামেলার কাজ।
সমালোচনা করার জন্য যোগ্যতা লাগে না, তবে সমালোচিত হওয়ার জন্য যোগ্যতা লাগে।
যদি আমার কোন ভুল হয় অন্যের কাছে সমালোচনা না করে আমাকে জানিও, কারণ সেগুলো ঠিক করতে একমাত্র আমি পারবো, অন্য কেউ নয়।
গণতন্ত্রের শক্তি সমালোচনার মধ্যেই নিহিত। যদি সমালোচনা না হয় তার মানে গণতন্ত্র নেই।
সমালোচকদেরও সম্মান করা উচিত। কারণ, আপনার অনুপস্থিতিতে তারা আপনার নাম আলোচনায় রাখে।
নিজের কাছে সবসময় সৎ থাকো, কে কি বললো তাতে কান দিও না। মনে রেখো সততা থাকলে জীবনে সব কিছু করা যায়। যতোই পিছনে সমালোচনা করার লোক থাকুক না কেন।
প্রত্যেক মানুষের অন্যের দোষ না খুঁজে বরং নিজের সমালোচনা সবার আগে করা উচিত, অন্যের সমালোচনা তো সবাই করতে পারে, কিন্তু নিজের দোষগুলো সহজে তো কেউ দেখে না।
তুমি যতো ভালো কাজ করো না কেন, এমন অনেক মানুষই চিরকাল তোমার জীবনে থাকবে যারা তোমাকে নিয়ে সমালোচনা করবেই। কিন্তু তাদের ভয়ে যদি তুমি নিজের কাজ বন্ধ করে দাও, তাহলে তুমি হেরে যাবে, বরং নিজের ভুলগুলো শুধরে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করো।
যার মধ্যে সাহায্য করার মনোভাব আছে, তার সমালোচনা করার অধিকারও আছে।
আমি আমার মতোই থাকি। লোকে আমাকে কি বললো তাতে আমার কিছু যায় আসে না, কারণ কিছু কিছু লোকের জন্ম হয় অপরকে নিন্দা- সমালোচনা করার জন্য।
কারোর দিকে আঙ্গুল তোলার আগে মনে রাখবেন অন্য আঙ্গুল গুলি আপনার দিকে ইশারা করছে।
যার সাহায্য করার জন্য হৃদয় আছে, তার সমালোচনা করার অধিকার আছে।
যারা আপনার চেয়ে বেশী পরিশ্রম করে, তারা কখনই আপনার সমালোচনা করবে না, কারণ তাদের কাছে হয়তো এতটা সময় নেই যে কাজ ছেড়ে আপনাকে নিয়ে সমালোচনা করবে।
কারোর দিকে আঙ্গুল তোলার আগে মনে রাখবেন অন্য কারো আঙ্গুল হয়তো আপনার দিকেই ইশারা করছে।
অন্যকে দোষ দেওয়া খুব সহজ, অন্যের দিকে আঙুল তোলার আগে নিজের দুর্বলতার দিকে তাকান, পরের সমালোচনা না করে বরং নিজের ভুলগুলো শোধরানো উচিত।
যোগ্য মানুষেরা কখনো অন্যদের ব্যাপারে সমালোচনা করে না, বরং যোগ্যতাহীন মানুষগুলোই অন্যের সমালোচনা করে।
যারা তোমার পিছনে সমালোচনা করে তাদের ভয় পেয়ো না। মনে রেখো, তারা সবসময় তোমার পিছনে থাকবে।
এ জগতে যেসব মানুষ অসাধারণ কিছু করার আকাঙ্ক্ষা রাখে তাদেরই সাধারণত লোকের নিন্দা তথা সমালোচনা সহ্য করতে হয়।
যারা আপনার চেয়ে বেশী পরিশ্রম করে, তারা কখনই আপনার সমালোচনা করবে না।
যারা অপরকে নিন্দা করে এবং অপরকে অপমান করে তারা একদিন কষ্টদায়ক পরিণতির শিকার হবে।
লোকে তোমার প্রশংসা করলে খুশী হয়ো না, আর কেউ তোমার নিন্দা করলেও তা নিয়ে দুঃখ পেয়ো না, কারণ লোকের কথায় কয়লা কখনো সোনা হয় না, লোকেরা সমালোচনা করেই আনন্দ পায়, তুমি তাতে কান দিতে যেও না।
সমালোচনা করার জন্য জিভটাই যথেষ্ট। প্রশংসা করতে গেলে হৃদয় লাগে।
তুমি যতোটা মূল্যবান হবে, ততোটাই সমালোচনার পাত্র হবে।
ধৈর্য সহকারে সমালোচনা শুনুন, এটি আমাদের জীবনের নোংরামি দূর করতে একটি ‘সাবান’ হিসাবে কাজ করে। যদি এর মধ্যে সত্যতা থাকে।
আপনার সঠিক হওয়ার অর্থ এই নয় যে অন্য ব্যক্তিটি ভুল!
একটা সত্য মানতেই হয় যে, মানুষের সমালোচনা ছাড়া জীবনে সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে ওঠা যায় না।
লোকে যাই বলুক না কেন, আপনি নিজের পথ অনুসরণ করুন, অন্যদের করা সমালোচনা নিয়ে চিন্তা করবেন না।
যদি কেউ আপনার সমালোচনা করে, তবে তাকে প্রশংসা করুন।
মুখের সামনে অতিরিক্ত প্রশংসা করা মানুষ গুলোই পিছনে নিন্দা করে বেশী।
অন্যের চরিত্র তারাই বিচার করে যাদের নিজেদের চরিত্রের ঠিক থাকে না।
একজন সমালোচক হলেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি প্রায় সকল রকম পথে চলার উপায় সম্পর্কে উপদেশ দিতে জানেন কিন্তু নিজে হয়তো সেইসব পথে চলতে পারেন না।
সমালোচকদেরও সম্মান করা উচিত, কারণ, আপনার অনুপস্থিতিতে তারা আপনার নাম টি আলোচনায় রাখে।
একজন ভালো মানুষ হোন। পৃথিবীতে ইতিমধ্যেই প্রচুর সমালোচক রয়েছে।
অন্যের পিছনে সমালোচনা করা মানুষগুলো সব সময় পিছনে পড়ে থাকে, কখনো সামনে এগোতে পারে না।
লোকে তোমার প্রশংসা করলে খুশী হও না, আর কেউ তোমার নিন্দা করলেও দুঃখ পেয়ো না, কারণ লোকের কথায় কয়লা কখনো সোনা হয় না।
যদি আমার দ্বারা কখনো কোন ভুল হয়, তাহলে সেটা নিয়ে অন্যের কাছে সমালোচনা না করে বরং আমাকে জানিও, কারণ সেই ভুলগুলো ঠিক করতে একমাত্র আমিই পারবো, অন্য কেউ নয়।
যখন কেউ আপনাকে নীচে নামানোর চেষ্টা করে, তার মানে আপনি তাদের থেকে অনেক উঁচুতে আছেন, কারণ সমালোচনা তাদের নিয়েই করার হয় যারা কিছু না কিছু অসাধারণ রকম কাজ করছে।
যাদের নিজের কোন যোগ্যতা থাকে না তারাই অন্যদের নিয়ে বেশী সমালোচনা করে।
আপনি যদি সমালোচনাকে ইতিবাচক হিসাবে নিতে পারেন, তাহলে অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
কখনো কোথাও গিয়ে কোনো কথা বলার আগে ওজন করতে শিখুন, কারণ উচ্চারিত শব্দগুলি ক্ষমা করা যায় কিন্তু ভুলে যাওয়া যায় না। তাই বলার আগে ভাবুন, কথা বলার পর ভেবে লাভ নেই, মনে রাখবেন কারও সমালোচনা করা উচিত না।
যদি কেউ আপনার সমালোচনা করে, তবে তার প্রশংসা করুন, দেখবেন সেই সমালোচক ধীরে ধীরে আপনার সমালোচনা ছেড়ে প্রশংসা করতে শুরু করে দিয়েছে।
মুখের সামনে অতিরিক্ত প্রশংসা করা মানুষ গুলোই পিছনে নিন্দা করে বেশী।
পাশে দাঁড়িয়ে ভরসা দেওয়ার লোক নেই, সামনে দাঁড়িয়ে পথ দেখানোর লোক নেই, কিন্তু পিছনে দাঁড়িয়ে সমালোচনা করার অনেক লোক আছে।
সমালোচক এবং নিন্দুকদের থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকার চেষ্টা করুন, কারণ তারা হয়তো আপনার মনোবল কমিয়ে দিতে পারে।
আমি আশা করি আপনারা এই পোস্ট থেকে সমালোচনা নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন এসএমএস পেয়েছেন। এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটকে ফলো করতে ভুলবেন না।