বিশ্বাস ঘাতক নিয়ে উক্তি: আমরা প্রায় সবাই কম বেশি বিভিন্ন উক্তি পড়ে থাকি। তার মধ্যে আমাদের সবার প্রিয় বিশ্বাস ঘাতক নিয়ে উক্তি । উক্তি আমাদের জীবনকে নতুন করে মুগ্ধতাময় আর জাগ্রত করে তোলো। আমাদের সবার এই উক্তিগুলো জেনে বুঝে পড়া এবং বুজা উচিত। এগুলো মনের ভেতর গুছিয়ে রাখা উচিত। এই উক্তি আমাদের মনকে শান্ত করে দেই এবং বিভিন্নভাবে আমাদের জাগ্রত করে তোলে। তাই আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম এই অসামান্য বিশ্বাস ঘাতক নিয়ে উক্তি ক্যাপশন স্ট্যাটাস ❤❤❤। যা আপনাদের খুবই ভালো লাগবে। অবশ্যই ভালো লাগবে।
তবে হ্যা আপনার যদি এই সব উক্তি ভালো লেগে থাকে। তা হলে আমাদের ওয়েবসাইটেরও অন্যান্য পোস্ট গুলো অবশ্যই পড়েবেন। ধন্যবাদ ❤❤
বিশ্বাস ঘাতক নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস
“সততা এবং প্রেম আবার না পাওয়া পর্যন্ত ভাঙা বিশ্বাস এবং রাগ হৃদয়কে বন্ধ করবে।”
“বিশ্বাসঘাতকতা এবং নাটকের ছুরিগুলি গভীর আঘাত করে … তবে এগুলি বাজে বন্ধুদের ছাঁটাই করে এবং আপনার প্রকৃত বন্ধুদের প্রকাশ করে”
“বন্ধু যত কম, বিশ্বাসঘাতকতার সম্ভাবনা তত কম”
“ভালোবাসার মতো যা মনে হয়েছিল তা বিশ্বাসঘাতকতা!”
“বিশ্বাসঘাতকতা বিশ্বাসঘাতকতার উত্তর দেয়, প্রেমের মুখোশটির উত্তর দেওয়া হয় প্রেমের অন্তর্ধানের দ্বারা।”
“কারও বিশ্বাস ভেঙে ফেলা কাগজকে কুঁচিত করার সমান। আপনি এটি সমান করতে পারেন তবে এটি আর কখনওই আগের মতো হবে না।”
“বিশ্বাস তৈরি করতে কয়েক বছর সময় লাগে তবে ধ্বংস হতে কয়েক সেকেন্ডও সময় লাগে না”
“প্রেম তাদের কাছে আসে যারা হতাশার পরেও আশা করে, যারা বিশ্বাসঘাতকতার পরেও বিশ্বাস করে এবং যারা আঘাত পাওয়ার পরেও এখনও ভালবাসে”
“দোষ ও বিশ্বাসঘাতকতা উন্নতির সংবেদনশীল শত্রু”
“একটি ভালো ব্যক্তিকে ঠকানো, হীরে ছুড়ে পাথরের টুকরো তোলার সমান”
“বিশ্বাসঘাতকতা কেবল আপনার হৃদয়কে ভেঙে দেয় না, অন্ধকারও করে দেয়”
“দুজন ব্যক্তি যারা একবার খুব কাছাকাছি ছিলেন, বিনা দোষে বা বিশ্বাসঘাতকতা ছাড়াই, অপরিচিত হতে পারেন। সম্ভবত এটি বিশ্বের সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয়”
“বিশ্বাসঘাতকতা অত্যন্ত বেদনাদায়ক হতে পারে তবে এই বেদনা আপনাকে স্থায়ীভাবে কতটা ক্ষতি করে তা আপনার উপর নির্ভর করে”
“যখন কেউ আপনাকে বিশ্বাসঘাতকতা করে সেটা তাদের চরিত্রের প্রতিচ্ছবি, আপনার নয়”
“বেঁচে থাকবে সেই বেক্তি থেকে, যে তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে দুনিয়া কে বলে যে তাদের রক্তপাত হচ্ছে”
“প্রতারণা ভুল নয়, একটি নির্বাচন”
“সমস্ত ঘা নিরাময়ের ক্ষমতা আছে। একমাত্র ব্যতিক্রম প্রিয়জনের বিশ্বাসঘাতকতার দ্বারা সৃষ্ট ঘা”
“বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে সবচে খারাপ জিনিস হচ্ছে যে ইটা তার কাছ থেকে আসে যার ওপরে তুমি পুরোপুরি বিশ্বাস করতে”
“অনেক সময় লোকেরা পরিবর্তন হয় না, বরণ তাদের মুখস্ত পরে যায়”
“যে আপনা সঙ্গে একবার বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সে দ্বিতীয় বারও করতে পারে”
“একজন মানুষ বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে তার বিবেক”
“কিছু লোক সামান্য একটু লাভের জন্যে, বছরের বন্ধুত্বে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পিছু পা হয় না”
“প্রতিটি বিশ্বাসঘাতকতা বিশ্বাস দিয়ে শুরু হয়”
এখন সবাই সবার সাথে স্বার্থের জন্যই বন্ধুত্ব করে স্বার্থ ফুরালে বিশ্বাসঘাতকতা করে ছেড়ে দেয়।
প্রকৃত বন্ধু যারা তারা কখনোই আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না
সততা এবং প্রেম আবার না পাওয়া পর্যন্ত ভাঙা বিশ্বাস এবং রাগ হৃদয়কে বন্ধ করে রাখে।
বিশ্বাসঘাতকতা হতে পারে বেদনাদায়ক, তবে এই বেদনা কতটা ক্ষতি করবে তা আপনার ওপরে নির্ভর করে
আমি বন্ধুকে হারাইনি, কেবল বুঝতে পারলাম যে আমার কোনো বন্ধুই ছিলোনা”
যে মানুষকে ভালোবাসতে পারে সে কখনো বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে না।
ভালোবাসা এবং ক্ষমা অর্জনের চেয়েও বিশ্বাস অর্জন করে কঠিন, আর বিশ্বাসঘাতকতা এই বিশ্বাসকে ভেঙ্গে ফেলে।
যার লোভ বেশি তারাই বিশ্বাসের উপর বিশ্বাসঘাতকতা করে।
বিশ্বাস তৈরি করতে কয়েক বছর সময় লাগে তবে বিশ্বাসঘাতকতায় তা ধ্বংস হতে কয়েক সেকেন্ডও সময় লাগে না
দোষ ও বিশ্বাসঘাতকতা উন্নতির সংবেদনশীল শত্রু, এই দুটিকে যে দূরে রাখতে পারে সেই সফলতা লাভ করতে পারে।
বিশ্বাসঘাতকতার কারণে সমাজ থেকে সুখ-শান্তি সমৃদ্ধি চলে যেতে বসেছে।
বিশ্বাসঘাতকতা এর ক্ষেত্রে সবথেকে রূঢ় বাস্তব ও কষ্টের বিষয় হলো যে এটি শত্রুর কাছে থেকে আসেনা।
তুমি যখন অন্য কারুর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করো, তখন তুমি সেটা নিজের সাথেও করো”
বিশ্বাসঘাতকতা বর্তমান সময়ে সমাজে এমন এক ভায়াবহ রূপ ধারণ করেছে যার ফলে মানুষ বর্তমানে একে অপরকে আর বিশ্বাস করতে পারেনা
যারা সম্মানের পরোয়া করেনা তারাই বিশ্বাসঘাতকতা করে।
বিশ্বাসঘাতকতকরা একবার বিশ্বাসঘাতকতা করলে আর কারো বিশ্বাস অর্জন করতে পারেনা।
কাউকে বিশ্বাস করার মাধ্যমেই তাকে বিশ্বাসঘাতকতা করার সুযোগ করে দেওয়া হয়, তাই সবাইকে বিশ্বাস করবে না।
যারা বিশ্বাস এর মূল্য জানেনা তারাই বিশ্বাসঘাতকতা করে।
যারা আপনাকে বিপদে ফেলে চলে যাবে তারাই একদিন আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে
কারও বিশ্বাস ভেঙে ফেলা কাগজকে কুঁচিত করার সমান। আপনি এটি সমান করতে পারেন তবে এটি আর কখনওই আগের মতো হবে না।
যারা মানুষকে বিশ্বাস করতে পারেনা তারাই বিশ্বাসঘাতকতা করে।
ভালোবাসা এবং ক্ষমা অর্জনের চেয়েও বিশ্বাস অর্জন করে কঠিন, আর বিশ্বাসঘাতকতা এই বিশ্বাসকে ভেঙ্গে ফেলে।
প্রকৃতি কখনও তাকে বিশ্বাসঘাতকতা করেনি যে তাকে ভালবাসে”
বিশ্বাসঘাতকতা হলো বিষ, মানুষের মাঝে এটি প্রবেশ করলে মানুষকে ধীরে ধীরে বিষাক্ত করে ফেলে।
বন্ধু যত কম থাকবে, বিশ্বাসঘাতকতার সুযোগ তত কম থাকবে।
যে আপনার সঙ্গে একবার বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সে দ্বিতীয় বারও করতে পারে, তাই তাকে বিশ্বাস করার আগে শতবার ভাবতে হবে।
বিশ্বাসঘাতকতা এমন একটি বিষয় যা মানুষকে অনেক কষ্ট দেয়।
যখন কেউ আপনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, তখন সেটা তাদের চরিত্রের প্রতিচ্ছবি, আপনার নয়।
বিশ্বাসঘাতকতকরা একবার বিশ্বাসঘাতকতা করলে আর কারো বিশ্বাস অর্জন করতে পারেনা।
বুদ্ধিমান মানুষ বিশ্বাসঘাতকতা করেনা এবং কে বিশ্বাসঘাতকতা করবে তাও জানে।
বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে সবচে খারাপ জিনিস হচ্ছে যে ইটা তার কাছ থেকে আসে যার ওপরে তুমি পুরোপুরি বিশ্বাস করতে”
দোষ ও বিশ্বাসঘাতকতা উন্নতির সংবেদনশীল শত্রু
প্রেম তাদের কাছে আসে যারা হতাশার পরেও আশা করে, যারা বিশ্বাসঘাতকতার পরেও বিশ্বাস করে এবং যারা আঘাত পাওয়ার পরেও এখনও ভালবাসে”
প্রতিটি বিশ্বাসঘাতকতা বিশ্বাস দিয়ে শুরু হয়
একটি ভালো ব্যক্তিকে ঠকানো, হীরে ছুড়ে পাথরের টুকরো তোলার সমান”
বর্তমান যুগে বেশিরভাগ মানুষ অন্যকে বিশ্বাসঘাতকতা করে ধোকা দিয়ে থাকে । সে কারণেই মানুষ আর বিশ্বাসের উপর আস্থা রাখতে পারেনা।
বিশ্বাসঘাতকতা পরিচালনা করা কখনই সহজ নয় এবং এটি গ্রহণ করার কোনও সঠিক উপায়ও নেই”
বিশ্বাসঘাতকতা এবং নাটকের ছুরিগুলি গভীর আঘাত করে … তবে এগুলি বাজে বন্ধুদের ছাঁটাই করে এবং আপনার প্রকৃত বন্ধুদের প্রকাশ করে”
বিশ্বাসঘাতকতা কেবল আপনার হৃদয়কে ভেঙে দেয় না, অন্ধকারও করে দেয়”
বিশ্বাসঘাতকতা কেবলমাত্র যদি আপনি কাউকে ভালবাসেন তবেই ঘটতে পারে”
যারা বিশ্বস্ততার মূল্য জানেন না, তারা কখনই বিশ্বাসঘাতকতার মূল্যকে প্রশংসা করতে পারেন না”
যখনই সত্যের সাথে অসত্যের লড়াই হয়, তখন সত্য একা দাঁড়ায়। অসত্যের বাহিনী হয় বিশাল, কারণ, তার পিছনে মূর্খ, লোভী, স্বার্থপর ও বিশ্বাসঘাতকরা থাকে।
একজন ভালো বন্ধু ও ভালো মানুষ হওয়ার প্রথম শর্ত হল বিশ্বাসঘাতকতাকে দূরে ঠেলে দেওয়া।
বিশ্বাস তৈরি করতে কয়েক বছর সময় লাগে তবে বিশ্বাসঘাতকতায় তা ধ্বংস হতে কয়েক সেকেন্ডও সময় লাগে।
মানুষ প্রতিনিয়ত বিশ্বাস করে মানুষের কাছে প্রতারিত হচ্ছে, এভাবে দিনে দিনে বিশ্বাসঘাতকতা বেড়েই চলেছে।
নীরবতা হলো একজন মানুষের প্রকৃত বন্ধু যে কখনও বিশ্বাসঘাতকতা করে না।
কিছু লোক সামান্য একটু লাভের জন্যে, বছরের বন্ধুত্বে বিশ্বাসঘাতকতা করতে পিছু পা হয় না”
কেউ যখন কারো সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তখন সে, নিজের সাথেও বিশ্বাসঘাতকতা করে।
যদি তোমার সাথে কেও বিশ্বাসঘাতকতা তাহলে সেটা তার দোষ, কিন্তু যদি বিশ্বাসঘাতকতা আবার করে তাহলে তোমার মধ্যেও কোনো খামি থাকতে পারে”
বিশ্বাসঘাতকতা কেবল আপনার হৃদয়কে ভেঙে দেয় না, অন্ধকারও করে দেয়।
বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে সেরা কবিতা
বিশ্বাসঘাতকতা মানব জীবনের এক মস্ত বড় কলঙ্ক। এটি এমন একটি বিষাক্ত জিনিস যা সমস্ত সম্পর্ক কে কলঙ্কিত করে।
বিশ্বাসঘাতক বন্ধু এবং বিষধর সাপের বিষ -দুই সমগোত্রীয়!
অন্ধকারে ছিলাম পড়ে হাত বাড়িয়ে ডাকলে
ভালোবাসতে শিখালে, বিশ্বাস করতে বাধ্য করলে,
সেই তুমিই দূরে ঠেলে দিলে
বিশ্বাসের খুন করলে নিজ হাতে,
এখন ভয় হয় কাউকে আপন ভাবতে।
অন্ধকারেই ছিলাম ভালো, দিলে কেনো দেখা
হঠাৎ করেই কেনো আবার করে দিলে একা ?
ভালোই করেছো,
এখন আর কাউকে বিশ্বাস করে
নতুন করে কষ্ট পেতে হবে না,
তুমি বিশ্বাসঘাতক, তুমি আমার ভালোবাসার খুনি
তবুও বলবো সুখে থাকো তুমি।
ভালোবাসার মতো যা মনে হয়েছিল তা বিশ্বাসঘাতকতা!”
বিশ্বাসঘাতকতা হলো বিষ, মানুষের মাঝে এটি প্রবেশ করলে মানুষকে ধীরে ধীরে বিষাক্ত করে ফেলে।
কিছু মানুষ বন্ধুত্বের মূল্য বোঝেনা এবং বিশ্বাসঘাতকতা করে নাম মাত্র মূল্যের বিনিময়ে।
ঘরের মেরুদণ্ডহীন লতা গাছটাও
আত্মার সীমানা পেরিয়ে গেছে
তাই ঢেঁড়স ফুলের বৃত্ত দেখলে
এখন ভয় হয় আমার,
না জানি কত ভ্রমরকে
এই গহ্বর গিলে খেয়েছে।
আমি বসন্ত বা অগ্রহায়ন নই
শুধু আশাতে জলে ডুব দিয়ে থাকি
একটুখানি দেখতে পেলে
বাতাস নিয়ে বাঁচি,তাই
শ্রাবনে অনর্থক ওই কৃষ্ণচূড়াকেও
বিশ্বাসঘাতক বলে ডাকি।
সব অপরাধীর ক্ষমা আছে কিন্তু বিশ্বাসঘাতকতার কোন ক্ষমা নেই!
মানুষের ধর্ম বিবেক মানবিকতা।
অমানবিক কিছু মানুষের বিশ্বাসঘাতকতা।
স্বার্থসিদ্ধিতে বর্তমান ও ইতিহাস কলুষিত।
মানবিকতা ভুলে বিশ্বাসঘাতকতায় লিপ্ত।
রাবণের মৃতুর কারণ বিভীষণ।
মেঘনাদ বধে নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে লক্ষণ।
যজ্ঞ পণ্ডের মন্ত্রণায় বিভীষণ।
বিশ্বাসঘাতক বিভীষণ দেয় সন্ধান মৃতুবাণ।
মহাবলী রাবণের পতন মরণ।
ষড়যন্ত্রে ভাই বধে বিভীষণ।
মীরজাফরের পঞ্চাশ হাজার সৈন্যদল।
নিশ্চুপ নিশ্চল থেকে আত্মসমর্পণ।
মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায়
ভারতের স্বাধীনতার অবসান।
রোমান সৈন্যের যিশু সনাক্তকরণ।
জুডাসের সেই বিষাক্ত চুম্বন।
কুখ্যাত এইসব বিশ্বাসঘাতকতা।
স্বর্ণাক্ষরে লিখিত ইতিহাস পাতা।
সমস্ত ঘা নিরাময়ের ক্ষমতা আছে। একমাত্র ব্যতিক্রম প্রিয়জনের বিশ্বাসঘাতকতার দ্বারা সৃষ্ট ঘা”
অতিরিক্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষা, লোভ, লালসা বা আবেগগুলি কে যখন মানুষ নিয়ন্ত্রিত করতে পারে না তখন তারা বিশ্বাসঘাতকতা করে
আমি আশা করি আপনারা এই পোস্ট থেকে বিশ্বাস ঘাতক নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন এসএমএস পেয়েছেন। এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটকে ফলো করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।