এমব্রোক্স সিরাপ: আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় বন্ধুরা আপনারা কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। আপনি হয়তবা অসুস্থ, তাই বিভিন্ন ঔষধ এর ব্যাপারে খোজাখুজি করছেন। আপনি বিভিন্ন প্রয়োজনে গুগলে সার্চ করছেন। তার মধ্যে একটি হলো মেডিসিন বিষয়ক সার্চ। এই মেডিসিন এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো এমব্রোক্স সিরাপ এর কাজ কি,এমব্রোক্স সিরাপ কিসের ঔষধ, এমব্রোক্স সিরাপ খাওয়ার নিয়ম,এমব্রোক্স সিরাপ এর দাম,এমব্রোক্স সিরাপ এর উপকারিতা,এমব্রোক্স সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া।
সবার এই বিষয়ে খুব স্বচ্চ ধারণা থাকা উচিত। তো চলুন দেখা পড়ে নেওয়া যাক।
এমব্রোক্স সিরাপ এর কাজ কি?
এমব্রোক্স সিরাপ শেষ্মাযুক্ত কাশি, শ্বাসতন্ত্রের শে-ষ্মাযুক্ত তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ, রাইনো ফেরিঞ্জিয়াল ট্রাক্ট-এর শে-ষ্মাযুক্ত প্ৰদাহ (ল্যারিন্জাইটিস, ফ্যারিন্জাইটিস, সাইনুসাইটিস এবং রাইনাইটিস), শে-ষ্মাযুক্ত অ্যাজমাটিক ব্রঙ্কাইটিস, ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমা, ব্রঙ্কিয়েক্টেসিস, দীর্ঘস্থায়ী নিউমোনিয়া।
এমব্রোক্স সিরাপ এর দাম কত?
এমব্রোক্স সিরাপ প্রতি পিসের মূল্যঃ-৪৫.০০ টাকা। এই দাম একটু কম বেশি হতে পারে।
এমব্রোক্স সিরাপ খাওয়ার নিয়ম কি?
এমব্রোক্স সিরাপ দৈনিক সেবন মাত্রা (খাবার পর গ্রহণ করা উত্তম): পেডিয়াট্রিক ড্রপস : ০-৬ মাস বয়স : ০.৫ মি.লি. দিনে ২ বার। ৬-১২ মাস বয়স: ১.০ মি.লি. দিনে ২ বার। ১-২ বছর বয়স : ১.২৫ মি.লি. দিনে ২ বার।
সিরাপ : ২-৫ বছর বয়স : ২.৫ মি.লি. (১/২ চা চামচ) দিনে ২-৩ বার। ৫-১০ বছর বয়স : ৫ মি.লি. (১ চা চামচ) দিনে ২-৩ বার ১০ বছরের বেশি বয়সের শিশু ও বয়স্ক : ১০ মি.লি. (২ চা চামচ) দিনে ২-৩ বার
ক্যাপসুল : ১২ বছরের বেশি বয়সের শিশু ও বয়স্ক : ১টি ক্যাপসুল দিনে ১ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : অতিসংবেদনশীলতা থাকলে। গ্যাস্ট্রিক ও ডিওডেনাল আলসারের রোগীদের এবং খিঁচুনীর রোগীদের সাবধানতার সাথে দেয়া উচিত।
বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
এমব্রোক্স সিরাপ এর উপকারিতা কি?
এমব্রোক্স সিরাপ এর এই বিষয়ে কোনো তথ্য নেই। এই বিষয়ে পরে জানানো হবে।
এমব্রোক্স সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
সকল ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে. যাইহোক, অনেক মানুষের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না বা কেবল ছোটখাট পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে। আপনার ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন যদি এইসব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়।
এ ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমনঃ কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাকস্থলীর প্রদাহ, ভার ভার ভাব দেখা দিতে পারে।
আশা করি আপনাদের এই বিষয়টি ‘এমব্রোক্স সিরাপ এর কাজ কি,এমব্রোক্স সিরাপ খাওয়ার নিয়ম,এমব্রোক্স সিরাপ এর দাম,এমব্রোক্স সিরাপ এর উপকারিতা,এমব্রোক্স সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া’ ভালো লেগেছে। যদি এমব্রোক্স সিরাপ এর বিষয়ে আরো কিছু জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে আমাদের ফেইসবুক পেইজ এ মেসেজ করুন। আমাদের ফেইসবুক পেইজর লিংক। যদি ভালো লেগে তাহলে অন্য পোস্ট পড়তে ভুলবেন না।
নোট: এই সব তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহিত। তাই কোনো তথ্য ভুল বলে প্রমাণিত হলে এই ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।