নাম বিশেষণ কাকে বলে?: আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন। আমরা আজকে, টাইটেলে দেওয়া প্রদত্ত বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি সাথেই থাকবেন।
![নাম বিশেষণ কাকে বলে? [নতুন তথ্য]](https://i0.wp.com/myarfan.com/wp-content/uploads/2023/03/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A6%A3-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B2%E0%A7%87.png?resize=800%2C500&ssl=1)
নাম বিশেষণ কাকে বলে?
যে বিশেষণ পদে কোনো নাম পদের গুণ, আকৃতি বা অবস্থা বোঝায়, তাকে নাম বিশেষণ বলে। নাম বিশেষণ বলতে বাক্যের বিশেষ্য পদ বা সর্বনাম পদ বা বিশেষণ পদের বিশেষণ বোঝায়। যেমন : সে সবুজ জামা পরেছে। অতি উত্তম কথা। এসব বাক্যে ‘সবুজ’ ও ‘অতি’ নাম বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
নাম বিশেষণকে কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন–
ক. গুণবাচক বা অবস্থাবাচক বিশেষণ : যে বিশেষণ পদ কোনো গুণ বা অবস্থা প্রকাশ করে, তাকে গুণবাচক বিশেষণ বা অবস্থাবাচক বিশেষণ বলে। যেমন: গরম চা। সাদা পোশাক।
খ. সংখ্যাবাচক বিশেষণ : যে বিশেষণ পদ সংখ্যা নির্দেশ করে, তাকে সংখ্যাবাচক বিশেষণ বলে। যেমন: এক টাকা। দু শ লোক।
গ. পরিমাণবাচক বা মাত্রাবাচক বিশেষণ : যে বিশেষণ পদ পরিমাণ বা মাত্রা নির্দেশ করে, তাকে পরিমাণবাচক বা মাত্রাবাচক বিশেষণ বলে। যেমন: অনেক পানি, প্রচুর টাকা।
ঘ. ক্রমবাচক বা পূরণবাচক বিশেষণ : যে বিশেষণ পদ দিয়ে কোনো পর্যায়ক্রমিক স্থান বা ক্রম নির্দেশ করে, তাকে ক্রমবাচক বা পূরণবাচক বিশেষণ বলে। যেমন: একাদশ শ্রেণি। নবম দিন ইত্যাদি।
আশা করি আপনারা বিষয়টি বুজতে পেরেছেন। যদি ”নাম বিশেষণ কাকে বলে?” বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় তাহলে কমেন্ট করুন।