পেটের গ্যাস কমানোর ঔষধ (১ মিনিটেই শেষ) | পেটের গ্যাসের ঔষধের নাম | পেটে গ্যাস হওয়ার কারণ

পেটের গ্যাস কমানোর ঔষধ: আপনার যদি পেটে গ্যাস হয়ে থাকে এবং আপনি এই গ্যাস নিয়ে খুবই দুর্ভোগে থাকেন। তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় চলে এসেছেন। আমরা আপনাকে দিতে পারব সঠিক গ্যাসের ওষুধের নাম এবং এর উপকারিতা। পাশাপাশি রয়েছে কয়েকটি টিপস এন্ড ট্রিক্স। তো চলুন পুরো পোস্টটি পড়ে নেওয়া যাক এই পোস্টটি পড়ার পর আপনার গ্যাস নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।

পেটের গ্যাস কমানোর ঔষধ

পেটের গ্যাস কমানোর ঔষধ এর নাম

সারজেল ২০ ক্যাপসুল

সারজেল ২০ ক্যাপসুল সেবন বিধি: প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা প্রতিদিন দুটি ক্যাপসুল করে সেবন করবেন। প্রতিদিন সকালে এবং রাতে একটি করে খেতে পারবেন। অবশ্যয় খাওয়ার ৩০ মিনিট পূর্বে সেবন করতে হবে। শিশুদের খাওয়ানো যাবে না। আবার বলছি শিশুদের খাওয়ানো যাবে না।

সারজেল ২০ ক্যাপসুল দাম: সারজেল ২০ ক্যাপসুল এর দাম মাত্র ৭ টাকা

লোসেকটিল ক্যাপসুল

সেবন বিধি বা সেবন করার নিয়েম: সাধারণত ডাক্তাররা ওমিপ্রাজল সকালবেলায় অর্থাৎ দিনে একবার ব্যবহারের পরামর্শ দেন। যদি দিনে দুই বেলা সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয় তাহলে সকালে এক ডোজ ও রাতে এক ডোজ সেবন করতে হবে। এই ওষুধটি (ক্যাপসুল) পানি দিয়ে গিলে খেতে হয়।

ওষুধটি পেটে কোনোরকম অস্বস্তি সৃষ্টি না করায় খাবার আগে অথবা খাবারের পরে যেকোনো সময় গ্রহণ করা যায়। যদিও শুধুমাত্র খাবারের ২০-৩০ মিনিট আগে ওষুধটি সেবনের কথা শোনা গেলেও ভরাপেটেও সেবন করা যায়। যদি ওষুধের কম ডোজে ভালো কাজ না করে তাহলে ডোজ বাড়িয়ে নেওয়া যাবে। তবে এটি ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে করায় ভালো হবে।

লোসেকটিল ক্যাপসুল দাম: প্রতি পিস লোসেকটিল ২০ ক্যাপসুল এর দাম ৫ টাকা।

এছাড়াও নিচে আরো কিছু পেটের গ্যাস কমানোর ঔষধ রয়েছে। সেগুলোর নাম ও দাম নিচে দেওয়া হলো:

  • সেকলো (প্রতি পিস ৬ টাকা)
  • মাক্সপ্রো (প্রতি পিস ৭ টাকা)
  • ফিনিক্স ২০ (প্রতি পিস ৭ টাকা)
  • এক্সিলক ২০ (প্রতি পিস ২ টাকা)
  • ইসুটিন ২০ (প্রতি পিস ৭ টাকা)

Also Read: রিভোট্রিল এর কাজ কি

পেটে গ্যাস হওয়ার কয়েকটি বিশেষ কারণ

  • নিশ্বাসে অতিরিক্ত বাতাস নেওয়ার ফলে বাতাসে থাকা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে।
  • বিভিন্ন ধরণের খাবার (শাক, ব্রকলি, ডাল, মটরশুটি)
  • কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা
  • কিছু রোগ (ডাইভার্টিকুলাইটিস, থাইরয়েড ডিসফাংশান)
  • খাবারের বদঅভ্যাসের কারণে
  • কার্বনেটেড কোমল পানীয় (সোডা, বিয়ার গ্যাস তৈরি করতে পারে)
  • ঘুমানোর সময় অতিরিক্ত মুখ খোলা রাখার কারণে

বিশেষ সতর্কীকরণ: আপনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অবশ্যই ঔষধ সেবন করবেন। অন্যথায় কোন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হলে আমাদের ওয়েবসাইট MyArfan.com দায়ী থাকব না।

Leave a Comment