Beuflox: আসসালামু আলাইকুম, বন্ধুরা আপনারা কেমন আছেন? আশা করি ভালো আছেন। আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে গুগলে সার্চ করে থাকি। তার মধ্যে একটি হলো মেডিসিন বিষয়ক সার্চ।
এই মেডিসিন এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো Beuflox এর কাজ কি,Beuflox খাওয়ার নিয়ম,Beuflox এর দাম,Beuflox এর উপকারিতা,Beuflox এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। তো চলুন দেখা পড়ে নেওয়া যাক।
Beuflox এর কাজ কি?
Beuflox ট্যাবলেট মূ*ত্রনালীর সংক্রমণ, শ্বাসতন্ত্রের নিম্ন ভাগের সংক্রমণ, চর্ম ও নরম কলার সংক্রমণ, অস্থি ও অস্থি সন্ধির সংক্রমণ, পরিপাকতন্ত্রের সংক্রমণ, গনোরিয়া, চিকিৎসায় ব্যবহার্য।
Beuflox খাওয়ার নিয়ম কি?
Beuflox ট্যাবলেট প্রচলিত সেবন মাত্রা: সংক্রমণের ধরন, তীব্রতা, রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর সংবেদনশীলতা এবং রোগীর বয়স, ওজন ও বৃক্কীয় কার্যকারিতার উপর নির্ভর করেই সাধারণত সিপ্রোফ্লক্সাসিনের সেবন মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
প্রাপ্ত বয়স্ক: এসব রোগীদের ক্ষেত্রে সাধারণ সেবন মাত্ৰা ১০০-৭৫০ মি.গ্রা. দৈনিক ২ বার।
উর্দ্ধ ও নিম্ন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ: উর্দ্ধ ও নিম্ন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে তীব্রতা অনুযায়ী ২৫০-৭৫০ মি.গ্রা. দৈনিক ২ বার। স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমনের চিকিৎসায় ৭৫০ মি.গ্রা. দৈনিক ২ বার করে দেয়ার জন্য পরামর্শ দেয়া হয়। গনোরিয়া: ২৫০ বা ৫০০ মি.গ্রা. এর একটি এককমাত্রা দেওয়া হয়। অন্যান্য অধিকাংশ সংক্রমণে ৫০০-৭৫০ মি.গ্রা. দৈনিক ২ বার সেব্য।
সিসটিক ফাইব্রোসিস:নিম্ন শ্বাসনালীর সিডোমোনাস জনিত সংক্রমণে সাধারণ মাত্রা ৭৫০ মি.গ্রা. দৈনিক ২ বার। যেহেতু সিসটিক ফাইব্রোসিসে রোগীদের ক্ষেত্রে সিপ্রোফ্লক্সাসিনের ফার্মাকোকাইনেটিক্স অপরিবর্তিত থাকে সেহেতু সেবন মাত্রা নির্ধারণ করার আগে এসব রোগীদের স্বল্প দৈহিক ওজনের কথা বিবেচনা করা উচিত।
অপ্রতুল বৃক্কীয় কার্যকারিতার ক্ষেত্রে: তীব্র বৃক্কীয় অপ্রতুলতা ব্যতীত (যখন সেরাম ক্রিয়েটিনিন>২৬৫ মাইক্রোমোল/লিটার অথবা ক্রিয়েটিনিনের ক্লিয়ারান্স<২০ মি.লি./মিনিট) মাত্রা পুন:নির্ধারণের তেমন প্রয়োজন হয় না। যদি মাত্রা নির্ধারণের প্রয়োজন হয় তা দৈনিক মোট মাত্রা অর্ধেক করার মাধ্যমেই সম্ভব হতে পারে যদিও ওষুধের সেরাম লেভেল পর্যবেক্ষণ করাই মাত্রা নির্ধারণের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায়।
বয়ো: বৃদ্ধি যদিও এসব রোগীদের সেরামে সিপ্রোফ্লক্সাসিন অধিকতর পরিমাণে উপস্থিত থাকে তথাপি মাত্রা নির্ধারণের কোন প্রয়োজন হয় না।
শিশু ও কিশোর: এই শ্রেনীর অন্যান্য ওষুধের মত সিপ্রোফ্লক্সাসিনও অপরিণত জীবের ক্ষেত্রে ভারবহনকারী অস্থিসন্ধিতে অর্থোপ্যাথি সৃষ্টি করতে পারে। যদিও মানুষের ক্ষেত্রে এর প্রাসঙ্গিকতা জানা নাই তা স্বত্ত্বেও শিশু, বাড়ন্ত শিশু ও কিশোরদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার সুপারিশযোগ্য নয়। যদি সিপ্রোফ্লক্সাসিন ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা উপরোক্ত সম্ভাব্য ঝুঁকির তুলনায় বেশী গুরুত্ববাহী হয় তবেই এ ধরনের রোগীদেরকে এ ওষুধ দেয়া যেতে পারে এক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা অনুযায়ী ৭.৫-১৫ মি.গ্রা./কেজি/দিন ২টি বিভক্ত মাত্রায় দেয়া যেতে পারে ।
চিকিৎসা মেয়াদকাল:চিকিৎসার স্থায়িত্বকাল সংক্রমন জনিত রেসপন্স এবং ব্যাকটেরিওলজিক্যাল পরীক্ষালব্ধ ফলের উপর নির্ভর করে। মাত্রাতিরিক্ত সংক্রমণের ক্ষেত্রে
সিপ্রোফ্লক্সাসিন দ্বারা চিকিৎসার মেয়াদকাল সাধারণত ৫ থেকে ১০ দিন। সংক্রমণের চিহ্ন বা লক্ষণ দূর হবার পর আরও ৩ দিন পর্যন্ত সিপ্রোফ্লক্সাসিন দ্বারা চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া উচিত।
বিভিন্ন কারনে ওষুধের মাত্রার তারতম্য হতে পারে। ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছেন ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহন করুন। আপনার প্রেসক্রিপশনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।
Beuflox এর দাম কত?
- Beuflox ট্যাবলেট ২৫০ ml প্রতি পিসের দামঃ৮.৫০ টাকা
- Beuflox ট্যাবলেট ৫০০ ml প্রতি পিসের দামঃ১৫.০০ টাকা
- Beuflox ট্যাবলেট ৭৫০ ml প্রতি পিসের দামঃ১৮.০০ টাকা
Beuflox এর উপকারিতা কি?
এই ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই।
Beuflox এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
এই ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই।
আশা করি আপনাদের এই বিষয়টি ‘Beuflox এর কাজ কি,Beuflox খাওয়ার নিয়ম,Beuflox এর দাম,Beuflox এর উপকারিতা,Beuflox এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া’ ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে তাহলে অন্য পোস্ট পড়তে ভুলবেন না।
নোট: এই সব তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহিত। তাই কোনো তথ্য ভুল বলে প্রমাণিত হলে এই ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।